७३ यूरक भौब्रवियत्र अग्रगाऊ कप्इन। सूक्षाप्ढ ८शानाभ নবীর ভ্রাতা আবদুল নবী খ সিন্ধুদেশের রাজা ও মীর বিজর তাহার লমাত্য হইলেন । ১৭৮১ খৃঃ অধো মীর বিজর শিকারপুরের নিকট সিন্ধু আক্রমণকারী কান্দাহার সৈন্তকে পরাঞ্জিত কয়িলেন । ইহার পরাক্রম ও ক্ষমতা দেখিয় আবদুল নী অতিশয় ঈর্ষান্বিত হইয়া উঠিলেন । এই নরাধমের ইঙ্গিতে মীরবিজরের প্রাণবায়ু দেহ হইতে বহির্গত হইল । ১৭৮৮ খৃঃ অব্দে এই ঘটনা ঘটে । নারকী আবদুল নবী ভীত হইয়া রাজ্য ছাড়িয়া খিলাতে যাইয় আশ্রয় লইল । মীরবিজরের পুত্র আবদুল খ৷ তলপুর মীর ফতেখার সহিত একযোগে সিন্ধুর শূন্ত সিংহাসন অধিকার করিলেন। আবদুল নবী পুনরায় সিন্ধুরাজ্য অধিকার করিবার জন্ত বিবিধ চেষ্টা ও ষড়যন্ত্র করিতে লাগিল ; কিন্তু কিছুতেই কৃতকাৰ্য্য হইল না। পরে অতিশয় ইনিবৃত্তি অবলম্বনপূৰ্ব্বক আবদুল খাঁ তালপুরকে নিহত করিল, কিন্তু ইহাতেও তাহার উদ্দেশু সিদ্ধ করিতে পারিল না । মীরফতে আলি খাঁ তাহাকে পুনরায় সিন্ধুদেশ হইতে দূর করিয়া দিলেন। ফতে অলিখা সচেষ্ট হইয়া কান্দাহারের শাসনকৰ্ত্ত জমালশাছের নিকট হইতে ‘সিন্ধুরাজ্যের শাসনভার তালপুরবংশীয়দিগের হস্তগত হইল”—এই মৰ্ম্মে এক সনন্দ পত্র গ্রহণ করিলেন । এই ফতে আলি খী হইতেই তালপুরবংশীয়দিগের সমধিক শ্ৰীবৃদ্ধি সাধিত হইয়াছিল। ১৭৮৩ খৃঃঅব্দে মীরফতে অলিখা সিন্ধু সিংহাসনে আরো হণ করেন । তাছার পুত্র মীর ফরো খা শাহবন্দর ও মীর সোহরব খী রোহরি প্রদেশ শাসন করিতে থাকেন । তালপুরবংশ সাধারণতঃ ৩ শাখায় বিভক্ত, (১) হায়দরাবাদ (কিম্বা শাহুদাদপুর) (২) মীরপুর, (৩) খয়েরপুর (কিম্বা সোহরবানি)। প্রথম শাখা মধ্যসিন্ধুদেশে, ২য় মীরপুরে এবং ৩য় শাখা খয়েরপুরে বাস করিত। হায়দরাবাদের কিয়দূরে যুদবাদ নামক স্থানে তালপুরবংশীয় অনেকের বাস ছিল । হায়দরাবাদের তালপুরগণ সকল শাখার নিকট শ্রদ্ধা ও সন্মান পাইত। তাহাদের পরামর্শ ছাড়া কোন তালপুর-শাসনকর্তা কোন গুরুতর কার্য্যে ব্যাপৃত হইতেন না । ১৭৯৯ খৃ:অব্দে তালপুরবংশীয় মীরদিগের সহিত বাণিজ্যকাৰ্য্যের বন্দোবস্ত করিবার জন্ত জনৈক ইংরাজদূত গমন করেন ; কিন্তু তাহাতে কোন ফল হয় নাই। মীরগণ করাটীস্থিত ইংরাজ-দূতকে সংর পরিত্যাগ করিতে আদেশ করায় ठिमि अदिगtश cन शर्न ठांश्न कब्रिज्ञां. गिब्र। शान।, २v०२ -] তালপুর হয়। ক্রমে ইংরাজগণ প্রবেশ লাভ করিতে আরম্ভ করিল। • कांबूल पूर्वीकांप्ण श्रागौब्र** बैौङिमऊ ३श्ब्राजनिtशङ्ग সাহায্য করেন নাই, এই ছলনায় বৃটিশ গবর্মেন্ট সিন্ধুরাজ্য নিজ অধিকারভুক্ত করিতে অগ্রসর হইলেন। এইকালে তালপুরীরদিগের মধ্যে/একান্ত গৃহবিবাদ চলিতেছিল। তালপুরীয়গণ অবশেষে কর-প্রদান করিতে সন্মত হইয়া ইংরাজদিগের সহিত সন্ধি করিলেন। কিন্তু চার্লস নেপিয়ার দেশটা সম্যকৃপ্রকারে গ্রাস করিতে ইচ্ছুক হইয়া তলপুরীয়দিগকে নুতন নিয়মে সন্ধি করিবার প্রস্তাব জানাইলেন। অবশেষে গৃহকলহে নিযুক্ত হীনমতি তালমুরবংশীদিগের সহিত বুটশ গবর্মেন্টের যুদ্ধ বধিল। যুদ্ধান্তে তালপুরবংশীয়দিগের রাজ্যশাসনের অস্তিত্ব লুপ্ত হইল। তালপুরীয়গণ বলেন, হাসিমের পুত্র মীরহমজা ইহাদের আদিপুরুষ। ইহারা আরব জাতীয় বলোচি শাখা হইতে উদ্ভূত। ইহাদের জনৈক আদিপুরুষ মীর শাহদাদ খাঁ, তাহার খুল্লতাতের সহিত মনান্তর হওয়ায়, কলহেড়ি-রাজ মিয়ান সহলের অধীনে কার্য্য করেন এবং সিয়া ধৰ্ম্ম অবলম্বন করেন । ইহার সহিত অনেক বলোচি সিন্ধুদেশে আইসে। আতিথেয়তা ও অভ্যাগতের অভ্যর্থনার জন্য তালপুরবংশীয় রাজগণ অতিশয় প্রসিদ্ধ। কিন্তু এই রাজগণ বিশেষ শিক্ষিত ছিলেন না। খয়েরপুরের তলপুরগণ সৈন্তদিগকে যথেষ্ট জায়গীর প্রদান করিতেন । ইহার অতি মিতব্যয়ী ছিলেন ; কেবলমাত্র অশ্ব ও অস্ত্রশস্ত্র ক্রয় করিবার কালে মিতব্যয়িতার প্রতি ইহারা তাদৃশ মনোযোগ করিতেন না । মৃগয়ার জন্যও প্রচুর অর্থ ব্যয় করিতেন। তালপুর মীরগণ বহুমূল্য লুঙ্গি, কাশ্মীরিশাল প্রভৃতি মূল্যবান দ্রব্য পরিধান করিতেন। সিন্ধুদেশে যেরূপ টুপির ব্যবহার আছে, ইহার সেইরূপ টুপি পরিতেন। ইহাদের তরবারির ও কটিবন্ধের কিয়দংশ স্বর্ণখচিত । ইহার রাজকাৰ্য্যের জন্য অধীন বলেচে সামস্তদিগকে জায়গীর প্রদান করিতেন। শরীর-রক্ষক সৈন্তব্যতীত ইহাদের অপর সৈন্ত সৰ্ব্বদা প্রস্তুত থাকিত না। যুদ্ধকালে পদাতিকগণ প্রত্যেকে প্রত্যহ প্রায় y০ আনা ও অশ্বারোহীসৈন্তদিগের প্রত্যেক প্রায় ।• আনা বেতন পাইত। যদিও তালপুরী মীরগণের সৈন্ত সজ্জিত থাকিত না, তথাপি যুদ্ধकांग्रण हैशद्रा श्रनाब्रांप्न थांब्र ४०००० ६गछ ७कज कब्रिटङ পারিতেন । ,दैशंप्लग्न कब्रग१&श् छबैौमांब्रटिश्रीब्र ४थांङ्ग छांद्र हिण ।
