छांशं#ौङ्ग [. . *ांश्लशन श्रांशः भवद्बांष कब्रिtउ अअंगब्र श्रेंटगन । षांन्থানান শাহােনের সহিত ৰােগ দিয়া দেশ দু করিতে আরম্ভ कब्रिटगनr नबाहे मशंदउर्ष ७ आवश्झांर्षांtरू बिटशांश्-ि দিগের বিরুদ্ধে প্রেরণ করিলেন । কিন্তু আবদুল্লা শত্রুদিগের নিকট সমস্ত রহস্ত প্রকাশ করিয়া দিলেন । পূৰ্ব্বে সম্রাট আকবরের জীবিতকালে সলিম যখন আজু মীড়ের শাসনকর্তা ছিলেন, তখন তিনি একবার দিল্লীসিংহাসন অধিকার করিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন। অকবর যখন দক্ষিণাত্যে বিদ্রোহ দমন করিবার নিমিত্ত রাজধানী হইতে কিয়ৎদিবস অনুপস্থিত ছিলেন, তখন সলিম আজমীড় হইতে দিল্লী অভিমুখে অগ্রসর হন, কিন্তু পথিমধ্যেই আকবর কর্তৃক পরাজিত হইয়া প্রতিফল পাইয়াছিলেন । সেইরূপ এখন জাহাঙ্গীরের জীবিতকালেই সাম্রাজ্য লইয়া তাহার পুত্রদিগের মধ্যে যুদ্ধ হইতে লাগিল। পূৰ্ব্বে জাহাঙ্গীর যেরূপ তাহার বৃদ্ধ পিতাকে মিতাস্ত ক্লেশ প্রদান করিয়াছিলেন, এখন আবার তাহার প্রিয়পুত্র শাহজহান বিদ্রোহী হইয়া তাহাকে সেইরূপ অত্যন্ত কষ্ট দিতে লাগিলেন। ( ১৬২৩ খৃঃ অব্দে ) সম্রাটু স্বয়ং লাহোর হইতে তাহার বিরুদ্ধে যাত্রা করিলেন । রাজপুতনার নিকট উভয় সৈন্তের তুমুল সংঘর্ষ হইল। শাহজহান পরাজিত হইয়া মাণ্ডু অভিমুখে পলায়ন করিলেন। সম্রাটু আজমীড় পর্য্যস্ত র্তাহার পশ্চাৎ গমন করিলেন এবং কুমার পারবিজকে প্রধান সেনাপতুিপদে নিযুক্ত করিয়া মহাবতর্থী,মহারাজ গজসিংহ, ফজলখা, রাজা রামদাস প্রভৃতি সুদক্ষ কৰ্ম্মচারীর সহিত একদল সৈন্ত প্রেরণ করিলেন। নৰ্ম্মদানদীর তীরে কালিয়া নামক স্থানে উভয় পক্ষের শিবির সংস্থাপিত হইল এবং মহাবতখার যত্নে যুদ্ধকালে শাহজহানের বিশ্বস্ত অমুচরগণ আসিয়া "পারবিজের সহিত যোগদান করিল। এদিকে গুজরাটের শাসনকর্তা শাহজহানের পক্ষ পরিত্যাগ করিলেন। ইহাতে শাহজাহান ভীত হইয়া বুহান্পুরে পলায়ন করিলেন। এখানে &শসিলে খানখানা মহাবতের সহিত মিলিত হইবার জন্য একজন দূত প্রেরণ করেন। সেই দূত শাহজহানের অনুচর १७ ] কর্তৃক ধৃত হয়। শাহজহান ক্রুদ্ধ হইয়া থানখানানকে বলী । করিয়া রাখিলেন। কিন্তু পরিশেষে অতিশয় দুর্দশায় পতিত হইয় তাহাকে মুক্ত করিলেন। খানখানান উভয়পক্ষে সন্ধির জন্য চেষ্টা করিতে লাগিলেন। একদিন রাত্রিযোগে রাজকীয় কতকগুলি সাহসী সৈন্য ঠাৎ বিদ্রোহিদিগকে আক্রমণ ও পরাস্ত করিয়া খানখানানকে মহাবতের সন্মুখে উপস্থিত করিল। শাহজহান তেলিঙ্গা পলায়ন করিলেন। এস্থান WII. Sసి छांशं★ौब्र रहेष्ठ ०७२8 थुः आएका ठिनि बनटनरल जांगिरणनं ' हानैौब्र শাসনকর্তাগণ তাহার সহিত যোগদান করিলে তিনি রাজমহলের"শাসনকর্তাকে পরাজয় করিয়া সে প্রদেশ অধিকার করিয়া লইলেন। এদিকে পারবিজ ও মহাবত উীহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ আলাহাবাদ পৰ্য্যস্ত আসিলে শাহজহানের সহিত যুদ্ধ হইল। কিন্তু তিনি শেষে পরাজিত হইয়া দাক্ষিণাত্যে পলায়ন করিলেন। এস্থানে আলিয়া মালিক অম্বরের সহিত মিলিত হইলেন। মালিক অম্বরের সহিত তিনি বুছাপুর অবরোধ করিলেন, কিন্তু সরবুলদারায়ের বীরত্বে র্তাহারা উক্ত প্রদেশ অধিকার করিতে পারিলেন না। এদিকে পারবিজ ও মহাবতগ্ন নর্মদা পৰ্য্যন্ত অগ্রসর হইলেন। শাহজহান এই সংবাদ পাইয়া অতিশয় ভীত হইলেন এবং ১৬২ খ অৰে পিতার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিয়া পাঠাইলেন। সম্রাট তাহার পুত্র দারা ও অরঙ্গজিবকে প্রতিভূ স্বরূপ রাখিয়া তাহার সমস্ত দোষ ক্ষমা করিলেন। শাহজহান তাহার অধিকৃত প্রদেশ ছাড়িয়া দিলেন। সম্রাটু বালাঘাট প্রদেশ তাহাকে অর্পণ করিলেন। * এদিকে মহাবতর্থী সাম্রাজ্য মধ্যে অতিশয় ক্ষমতাশালী হইয়া উঠিলেন। তাহাতে নুরজাহানের অতিশয় ঈর্ষ ও আশঙ্কা হইল । বঙ্গদেশে থাকিতে মহাবতের নামে অনেক অভিযোগ উপস্থিত হইয়াছিল। তিনি সম্রাটের অর্থ অপব্যবহার করিয়াছিলেন ও রাজধানীতে সম্রাটের প্রাপ্য হস্তী প্রেরণ করেন নাই । ১৬২৬ খৃঃ অব্দে মহাবতকে আগ্ৰায় আহবান করিয়া পাঠান হইল। মহাবতর্থী বুঝিতে পারিলেন যে, মহারাণী নূরজাহান ও আসফখার প্ররোচনায় তাহাকে অপমানিত করিবার জন্যই আহবান করা হইয়াছে ; এই জন্য তিনি ৫ • • • রাজপুত সমভিব্যাহারে আগ্র অভিমুখে অগ্রসর হইলেন । মোগলদিগের মধ্যে এইরূপ নিয়ম প্রচলিত ছিল যে, কোন উচ্চপদস্থ কৰ্ম্মচারীর কন্যার বিবাহ স্থির করিবার পূৰ্ব্বে সম্রাটের অনুমতি গ্রহণ করিতে হয়। মহাবতর্থ তাহা না করিয়াই বরকরদারের সহিত নিজ কস্তার পরিণয়কাৰ্য্য স্থির করিয়াছিলেন। মহাবত রাজাজ্ঞা পাইয়া সম্রাটের নিকট উপস্থিত হইলেন। সম্রাট তখন নুরজাহানের সুহিত কাবুলে গমন করিতেছিলেন। বিপাশা নদীর তীরে তাহার শিবির সংস্থা*िङ रुहेग्रांछ्णि ! भशंरुङ ज़ेिज़-७धंफ़जिउ निग्नभ छत्र अछ डैशिंद्भ ভাবী জামাতাকে সম্রাটের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিতে পাঠাইয়া দিলেন। যুবক সম্রাটু-শিবিরে প্রবেশ করিলে তাহাকে বলপূর্বক হস্তী হইতে অবতরণ করান হইল ; তাহার পরিচ্ছদ খুলিয়া লইয়া হীনবেশ পরিধান করাইয়া সৰ্ব্বসমক্ষে তাহার শরীরে কন্টক বিদ্ধ করা হইল। পরে
