পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छांशंत्रौग्न ও সংস্কৃত গ্রন্থ জম্বুবাদে বিশেষ অনুরাগ ছিল, তাহার অনেক সভাসদ গজল লিখিয়া তাহার নিকট আবৃত্তি করিতেন। তাহার রাজত্বকালে ফলকর গৃহীত হয় নাই । তিনি এইরূপ আদেশ প্রদান করিয়াছিলেন যে, যদি কেহ আবাদী জমীতে ফল বৃক্ষ রোপণ করে, তবে তাহাকে কোনরূপ কর দিতে হইবে না। জাহাঙ্গীর একটী আখ্যায়িক শ্রবণ করিয়া ফুলকর রহিতের আজ্ঞা দেন। গল্পটা এই—-একদিন কোন রাজা সুর্য্যকিরণে অতিশয় উত্তপ্ত হইয়া নিকটবৰ্ত্তী এক ফলের বাগানে প্রবেশ কল্পিলেন। সেখানে উদ্যানপালকে দেখিতে পাইয়া রাজা জিজ্ঞাসা করিলেন, এখানে দাড়িম্ব পাওয়া যায় কি না ? উদ্যানপাল তাহাকে দাড়িম্ব গাছ দেখাইবে তিনি একবাটী দাড়িম্ব রস প্রার্থনা করিলেন। উদ্যানপালের কন্যা নিকটে ছিল । তাহাকে বলিলে সে শীঘ্রই একবাটী রস আনিয়া আগন্তুককে প্রদান করিল। পরে সেই রাজা জিজ্ঞাসা করিলে উদ্যানপাল বলিল যে, এই ফলবিক্রয় দ্বারা তাহার বাৎসরিক ৩• • দীনার লাভ হয় এবং ইহার জন্য তাহাকে কোনরূপ রাজকর দিতে হয় না। এই কথা শুনিয়া রাজা মনে মনে ভাবিলেন, তাহার রাজ্য মধ্যে বহুসংখ্যক ফলের বাগান আছে ; যদি প্রতি উদ্যানের লাভের দশমাংশ রাজকর নিদ্ধারিত হয়, তবে তাহার অনেক লাভ হইতে পারে। ইহার পরেই তিনি আর একটা বাট রস প্রার্থনা করিলেন ; কিন্তু এবার রস আনিতে বিলম্ব হইল এবং অতি অল্প পরিমাণেই পাওয়া গেল। রাজ্য ইহার কারণ জিজ্ঞাসা করিলে, সেই কন্যা উত্তর করিল, পূৰ্ব্বে একটা দাড়িম্বের রসেই বাট পরিপূর্ণ হইয়াছিল, কিন্তু এবার অনেক গুলির রসেও সে পরিমাণ হইল না । ইহাতে আগন্তুক অতিশয় বিক্ষিত হইলে উদ্যানপাল বলিল, রাজাদিগের ইচ্ছা থাকিলেই ফসল প্রচুর হয়। মহাশয় বোধ হয় এই দেশের রাজা হইবেন । সম্ভবতঃ এই উদ্যানের আয়ের কথা শুনিয়া আপনার মনের গতি পরিবর্তিত হইয়াছে। এই জন্যই বাটপরিপূর্ণ রস পাওয়া যায় নাই। রাজা অপ্রতিভ হইয়া ७बांद्र भएन भएन ●ङिङ कब्रिtगन, बनि ३श गङा श्म, তবে কখন ফলকর গ্রহণ করিব না এবং কিছুক্ষণ পরে তিনি আর এক বাট রস আনিতে বলিলেন । সেই স্ত্রীলোকটী অতিশীঘ্রই পরিপূর্ণ একবাটা রস আনিয়া রাজাকে অর্পণ করিল। সুলতান উদ্যানপালের বুদ্ধি ও জ্ঞানের প্রশংসা করিয়া তাহার নিকট জীষ্ম-পরিচর প্রদান করিলেন । তিনি লোকশিক্ষার নিমিত্ত ও এই ঘটনা চিরস্মরণীয় করিবার জন্য उांशब्र रुनाटक विवांश् कब्रिटणन । नजां जांशत्रौद्र ७३ আখ্যায়িক শুনিয়াই ফলস্কর গ্রহণ করেন নাই। [ १७ J জাহাঙ্গীরাবাদ जांशत्रौद्ब्रब्र ब्रांजवकारण नूद्रजांशन ७ उँीशंद्र माउi আতর আবিষ্কার করেন । জাহাঙ্গীর দেখিতে অতিশয় স্থপূরুষ ছিলেন। তিনি দেখিতে লম্বা, তাহার বক্ষস্থল অতিশয় প্রশস্ত, ভূজৰয় লম্বিক্ত এবং তাহার বর্ণ রক্তাভ ছিল। কর্ণে মুবর্ণ কুণ্ডল থাকিত । তিনি কাবুল, কান্দাহার ও হিন্দুস্থানে নানাপ্রকার মুদ্র। প্রচলিত করাইয়াছিলেন । র্তাহার রাজত্বকালে রাজদরবারে পারস্তভাষা ব্যবহৃত হইত। সাধারণ লোকে হিন্দুস্থানী ভাষায় কথা কহিত । সম্রাটু ও র্তাহার কএকজন অমাত্য তুর্কি ভাষায় কথা কহিতেন। অনেকে জাহাঙ্গীরের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করিয়াছেন এবং জাহাঙ্গীর তাহার রাজত্বের ১৮ বৎসরের ইতিহাস স্বয়ং লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। তাহার অবশিষ্ট কএক বৎসরের ইতিহাস মহম্মদ হাদি কর্তৃক লিখিত হইয়াছে। জাহাঙ্গীর চাগতাই তুর্কি ভাষায় লিখিতেন। জাহাঙ্গীর কুলিখা কাবুলী, সম্রাটের জাহাঙ্গীরের রাজ সভাস্থ জনৈক আমীর। ইনি পঞ্চ সহস্ৰ সেনার অধিনায়ক ছিলেন । ১৬৯৭ খৃঃ অব্দে সম্রাট জাহাঙ্গীর ইহাকে বাঙ্গালার শাসন কর্তা করিয়া প্রেরণ করেন। ১৬৪৮ খৃঃ অব্দে বাঙ্গালায় ईशब्र शृङ्गा श्ख्न । জাহাঙ্গীর কুলিখা, সম্রাট আকবর ও জাহাঙ্গীরের জনৈক কৰ্ম্মচারী। ইনি খাঁ আজিম মীর্জা আজিজ কোকার পুত্র । ১৬৩১ খৃঃ অব্দে শাহজহানের রাজত্বের পঞ্চম বর্ষে ইহার भृङ्गा श्च्न । জাহাঙ্গীর মীর্জা, দিল্লীশ্বর ২য় অকবরের জ্যেষ্ঠ পুত্র। ইনি দিল্লীর রেসিডেন্ট মিঃ সিটন সাহেবের প্রতি গুলি নিক্ষেপ করেন বলিয়া রাজকীয় বন্দীরূপে আলাহাবাদে নীত হন এবং তথায় সুলতান থসরুর উদ্যানে বন্দীভাবে কএক বর্ষ বাস করেন। ১৮২১ খৃঃ অব্দে ৩১ বর্ষ বয়সে সেই উদ্যানেই তাহার মৃত্যু হয়। তাহাকে গোর দিবার সময় জালাহাবাদের দুর্গ হইতে ৩১ট তোপধ্বনি হইয়াছিল। প্রথমতঃ ঐ উদ্যানেই তাহাকে কবর দেওয়া হয় বটে, কিন্তু পরে তাহার কঙ্কাল দিল্লীতে আনিয়া নিজামউদ্দীন আলিয়ার গোরস্থানে প্রোথিত হয় । জাহাঙ্গীরাবাদ, উত্তরপশ্চিম প্রদেশে বুলনাসহর জেলায় অনুপসহর তহসীলের একটী সহর । অক্ষা ২৮° ২৪' উঃ ; ভ্রাঘি ৭৮° ৪৫% পুং । বুলনাসহর হইতে ১৫ মাইল পূর্বে অবস্থিত। বড়গুস্তুরের রাজা অমুরায় এই নগর স্থাপন করিয়া স্বীয় প্রভু জাহাঙ্গীরের নামানুসারে ইহার নাম জাহাঙ্গীরাবাদ রাখিা যান। এখানে ছিট, গাজী ও