পাতা:বিশ্বভারতী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
বিশ্বভারতী

খৃস্টানকে এক বিরাট চিত্তক্ষেত্রে সত্যসাধনার যজ্ঞে সমবেত করাই ভারতীয় বিদ্যায়তনের প্রধান কাজ— ছাত্রদিগকে কেবল ইংরেজি মুখস্থ করানো, অঙ্ক কষানো, সায়ন্স্ শেখানো নহে।’•••

—বিদ্যাসমবায়[১], শান্তিনিকেতন, আশ্বিন-কার্তিক
১৩২৬


 ‘গত [১৩২৬] ১৮ই আষাঢ় আশ্রমের অধিপতি শ্রীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের সভাপতিত্বে প্রারম্ভোৎসব সমাধা করিয়া বিশ্বভারতীর কার্য আরম্ভ করা হইয়াছে।’ এই কার্যারম্ভের দিনে রবীন্দ্রনাথ যে বক্তৃতা দেন তাহার সারসংকলন বর্তমান গ্রন্থের দ্বিতীয় প্রবন্ধরূপে মুদ্রিত হইল; প্রথমে ইহা শান্তিনিকেতন পত্রের ১৩২৬ শ্রাবণ সংখ্যায় ‘বিশ্বভারতী’ নামে প্রকাশিত হইয়াছিল।

 ‘বিগত ২৩ ডিসেম্বর [১৯২১] ৮ পৌষ [১৩২৮] বোলপুরে শান্তিনিকেতন-আশ্রমের আম্রকুঞ্জে শ্রীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের নূতন শিক্ষার কেন্দ্র বিশ্বভারতীর সাংবৎসরিক সভার অধিবেশন হয়।

১৭৬
  1. ‘অসন্তোষের কারণ’ ও ‘বিদ্যাসমবায়’ প্রবন্ধ দুইটি শিক্ষা গ্রন্থের প্রচলিত সংস্করণে সম্পূর্ণ মুদ্রিত আছে। উক্ত গ্রন্থে ‘বিদ্যার যাচাই’ (শান্তিনিকেতন, আষাঢ় ১৩২৬) প্রবন্ধটিও দ্রষ্টব্য।