পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমবায়-নেতার কথা আবার রুটি মাখন পনীর অন্যিল । খেতে খেতে ওরা জিজ্ঞেস করলে, আপনার কেমন লাগল।” “আমি তো বলি খুব চটকদার, কিন্তু গ্রামবাসী চাষীরা কী বলে।” “চাষীদের কথা ছেড়ে দিন, ওদের গাইগু ই লেগেই আছে।” সহকারী একটু টিপ্পনি কাটল—‘এবার কিন্তু আপত্তির মুর বদলেছে। এখন বলে—সমবায়ের কাজ আরো তাড়াতাড়ি এগোচ্ছে নু কেন ।” 'গ্রামের ভিতর দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে এক বুড়োর বাড়িতে একটু জিরিয়ে নিলাম। সে সময় তার দুই হৃষ্টপুষ্ট ছেলে সমবায়ের কাজ -সেরে এসে খেতে বসল । n বুড়োকে বললাম, “তোমরা তো দেখছি সমবায়ে আছ।” “না থাকার কি উপায় রেখেছে।” “দেখলাম তো কাজ ভালোই চলছে, কত রকম নতুন বাড়ি হচ্ছে।” “হা, বাড়ি বাড়ি বাড়ি। লোকে বাড়ি খাবে না কি। কত করে বললাম, বাছুর শুয়োর বেশি করে মারো, আশ মিটিয়ে সকলে মাংস খাই । কে কার কথা শোনে। জানোয়ার বাড়িয়েই চলেছে।” বুড়োর কথায় ছেলেরা মুখ টিপে হাসছে, আর রুটি আলু ঘোল খুব তৃপ্তি করে খাচ্ছে । বুড়োর গনগন থামে,না—“কালে কী হয় বলতে পারিনে, এখন তো বে-বন্দোবস্তের এক শেষ। খালি খাটো আর খাটো, কার জন্তে তার ঠিক নেই। ছুটি নেই, উপরি নেই, ফুর্তিটুকু করার যো নেই। গোরু গুয়োরের মতো আমাদেরও না হয় ভালো বাড়িতে রাখে, ভর পেট খেতে দেয়, তাতেই কি সব হল। নিজের খেয়ালে চলতে না পেলে ుని వె वि-ज.->