পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उTाख्न छूछौथी এ আদর্শ, এ মতামত মানলে, আজকাল যাকে পাশ্চাত্য সভ্যতা বলে, যার মধ্যে আমরাও জড়িয়ে পড়েছি, তার গোড়ায় কুডুলের ঘ পড়ে ; সেজষ্ঠে যুরোপের মার্কিনদেশের লোকে, আর তাদের এ দেশের চেলারা তো USSR-এর উপর এত খাপ্পা। কিন্তু আমাদের দেশের । সনাতন ভাবের তরফ থেকে এতে আপত্তি করার কারণ পাওয়া যায় না । ভোলানাথ অন্নপূর্ণার অধনারীশ্বর মুভি ভারতে প্রসিদ্ধ। সম্পত্তিতে রিপুর আবির্ভাবের ভয় সম্বন্ধে আমাদের দেশ বরাবরই সচেতন ; সেজন্তে ধনীকে সমাজের মাথায় বসানো হত না, ত্যাগীর উপদেশের বেশি মূল্য দেওয়া হত। মুখভোগের স্বাভাবিক কামনা সকলের মধ্যে চারিয়ে দিলে তাতে অশাস্তির স্বষ্টি হয় না, লোকহিতে রত থাকলে ক্ষুদ্রতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ভুমার মধ্যেই আনন, এ ভাবের অনেক কথা আমাদের শাস্ত্রের মধ্যে ছড়িয়ে আছে, কিন্তু সেগুলি সংসারের কাজের মধ্যে দানা বেঁৰে উঠতে পারেনি। আমাদের দেশে না-ধৰ্মি অহিংসার এক সময় চুড়ান্ত দৃষ্টান্ত দেখা গিয়েছিল, কিন্তু প্রাণ-দিয়ে মানব-সাধারণের ঐহিক ইষ্টসাধনের কোনো ই-ধৰ্মি পন্থা এ পর্যন্ত কেটে বার করা হয়নি , প্রজাপতির সন্তানমাত্রকে এক ডোরে বাধবার কোনো মহামন্ত্র উদ্ভাবন হয়নি। বর্ণাশ্রম ধর্ম,অবলম্বন করায় প্রত্যেক বর্ণের নিজের নিজের গুণকর্ম চর্চার সুযোগ হয়েছিল বটে, কিন্তু পরস্পরের মধ্যে বেড়া ক্রমে শক্ত হয়ে ওঠায় এক আশ্রম থেকে অষ্ঠ আশ্রমে আসাযাওয়ার পথ খোলসা রইল না। দেখা গেল যে, অধিকারভেদ মেনে বসে থাকলে ভেদটাই টি-কে যায়, অধিকার আর বাড়ে না। ক্রমশ ৰণভেদেৱ Y& S.