পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সত্যাগ্ৰহ সংকর যার বর্ণনাই চলে না, সে অসং-অবস্থা রমণীয় নয়, তাই খেলার সাধ মেটানোর জন্তে স্বষ্টির প্রার্থন এইভাবে উঠলো— আমাদিকে সেই neutral অবস্থা থেকে positive সত্তার মধ্যে নিয়ে চলে,— তাতে দেহ ধরে মেদিনীয়কে নিয়ে খেলা করব, যে বিপদ আসতে পারে তার রোমা যত পাব, ভয়-তরার উল্লাস জনিব, শেষে স্থাবর আনন্দের বদলে জঙ্গম প্রেমের শিহরণ লাভ হবে। প্রার্থনাট। কিন্তু ভয়ে ভয়ে করা,— মোহুবশে আলোর সঙ্গে যোগ ছুটে যেতে দিলে তো অনন্দালোকে পড়ে আত্মহত্যা করা হবে,– তাই পিঠ পিঠ আবদার— নিচের অন্ধকার থেকে পথ দেখিয়ে আবার আলোয়, মৃত্যুলোক হতে বঁচিয়ে আবার অমৃতময়লোকে ফিরিয়ে এনে । এ কথাটাই অন্ত অন্ত জায়গায় ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলা আছে— আবিঃ আবীঃ ম এধি । তুমিই তো আলো, তোমার সেই আলো আমাদিকে দেখালেই ফিরে যাবার পথ ঠিক পাব। রুদ্র ৰং তে দক্ষিণুং মুখং তেন মাং পাহি নিত্যম্। মৃত্যুলোকের রুদ্রমূর্তি খেলাচ্ছলে চকিতে দেখে নেওয়ার পর, আর সারা রাস্তা তোমার সেই উজ্জ্বল প্রকাশ দেখিয়ে পখে রেখো। সভ্যণগ্রহ সংকল্প শ্রীতিবাক্য শোনানো হলে সকলে মিলে শাস্তিপাঠ করা প্রথা। কিন্তু আমরা যে ভাবে বুঝেছি বুঝিয়েছি তাতে সে প্রথা মান চলে না । এইসবের আগেকার নিক্রিয় অবস্থা শান্তিময়ই ছিল। তাতে মন উঠল না বলেই তো খেলতে বেরনো। খেলার শেষে হয়তো আবার শাস্তি సె&