বিশ্বশোভা । রসহীন হেতু ধরণ হয়েন বিদীর্ণ। খাদ্য অভাবে উ1র সন্তান হয় শীর্ণ ও শীর্ণকায় কষে তাব কবে পত্রপাত । পত্রপাত ময় সে ষে হয় অশ্রুপণত । উৰ্দ্ধমুখে ডাকে কোথা অনাথের নাথ । তোমার চরণে পিতা কবি প্রশিপণত ॥ বিপদ হইতে শীত্র করহ উদ্ধাব। শীতেবহাতেতে পড়ে দুখ অনিবার ॥ সরোবর জল শূন্য নদী হীনবল । কৃষণসী জালেতে মান নক্ষত্র সকল । তুষাবচ্ছিাদনে মুখ ঢাকি শশধর । বিষম সন্তাপে হয়েছেন ক্ষীনকর ॥ হিমকরে ক্ষীণকর দেখে যতনবে । সদা কাল হবিতেছে দুঃখিত অন্তরে ॥ বাত্রিব বাডয়ে অঙ্গ দিব। হয় ক্ষীণ । মইীলতা সম ফণী হয় বিষহীন ॥ উত্তৰ সাগবে জল জমে হয় শিল । ধন্য হে জগতপতি তোমার এ লীলা ॥ করেছ স্বজন তুমি ঋতু ছয়জনে । মাবী হয়ে তব গুণ বর্ণিব কেমনে ॥ তবে এইমাত্র প্রভু পাবিছে বলিতে । যখন যে ভাবহয় উদয মনেতে । যখন দুঃখেতে পড়ি হই জ্বালাতন । , মনকে বুঝাই ইহা ললাটে লিখন ।
