নারীর পত্ৰ S SA আর-দশজনকে যে তার কুফল ভোগ করতে হয় তা উপেক্ষা কৱা কর্তব্য। পৱদ্ধঃখBBDB BDDBDBD DBDDDBB DB BDBD BBD DBDSS DDD DDDBBDBD যুদ্ধ করো। পূর্বোক্ত বৈজ্ঞানিক মত বিদেশের এবং দার্শনিক মত এ দেশের। বলা বাহুল্য যে, দুই একই-মতের এ-পিঠ আর ও-পিঠ। এই-সব দর্শন-বিজ্ঞানের সাহায্যে প্ৰমাণ করা যায় যে, যুদ্ধ-করাটা মানবধর্ম নয়। যদি তা হত তো মানবকে হয় দানব, নয় দেবতা, নয় পশু প্ৰমাণ করতে দৰ্শন-বিজ্ঞানের সিংহব্যান্ত্রেরা এতটা গৰ্জন করতেন না । আসল কথা, বুদ্ধি-ব্যবসায়ীরা মানবসমাজকে মাথার উপর দাঁড় করাতে চান, কাজেই তা উলটে পড়ে। এ-সকল দৰ্শন-বিজ্ঞান যে মনের বিকারের লক্ষণ তার স্পষ্ট প্ৰমাণ আছে। জ্বরে মাথায় খুন চড়ে গেলে মানুষে যে প্ৰলাপ বকে তার পরিচয় এই ম্যালেরিয়ার দেশে আমরা নিত্যই পাই। দুঃখের বিষয়, এই যুদ্ধ-জৱ যেমন মারাত্মক তেমনি সংক্রামক। এ হচ্ছে মনের প্লেগ। এ যুগে শরীরের প্লেগ হয় এশিয়ায় আর মনের প্লেগ হয় ইউরোপে-- এ দুয়ের ভিতর এই যা প্ৰভেদ। ইউরোপ বিজ্ঞানের বলে দেশ থেকে DED DDBLSYS BB BBBD BDD BD DDBDLDB KBB D S এ পাপ দূর করতে যে মনের বল, যে চরিত্রের বল চাই, এক কথায় যে বীরত্ব চাই- সে বীরত্ব তোমাদের নরসিংহ ও নরশাদূর্লদের দেহে নেই। স্ত্রীলোকের পক্ষে পুরুষ-চরিত্র অনুকরণ করা যে হাস্যকর তার কারণ মানবজাতি যদি যথার্থ সভ্য হতে চায় তো পুরুষের পক্ষে স্ত্রী-চরিত্রের অনুকরণ করা কর্তব্য। তোমাদের দেহের বলের সঙ্গে আমাদের মনের বলের, তোমাদের বুদ্ধিবলের সঙ্গে আমাদের চরিত্রবলের যদি রাসায়নিক যোগ হয় তা হলেই তোমরা যথাৰ্থ বীরপুরুষ হবে, নচেৎ নয়। কারণ খাটি বীরত্বের ধর্ম হচ্ছে পরকে মারা নয়, বাঁচানো ; পরের জন্য নিজে মরা নয়, বেঁচে থাকা । মানুষে ক্ষণিক নেশার বোকে পরের জন্য দেহত্যাগ করতে পাৱে, কিন্তু পরের জন্য চিরজীবন আত্মোৎসর্গ করার জন্য প্ৰতিষ্ঠিত প্ৰজ্ঞার আবশ্যক। সুতরাং যথার্থ নিষ্কাম ধর্ম হচ্ছে স্ত্রীধর্ম, ক্ষাত্রধর্ম নয়। এর উত্তরে ঐতিহাসিক বলবেন, আজ তিন হাজার বৎসরের মধ্যে পৃথিবীর ঢের বদল হয়েছে কিন্তু যুদ্ধ বরাবর সমােনই চলে আসছে, সুতরাং তা চিরদিনই থাকবে। এর প্রত্যুত্তরে আমার বক্তব্য এই যে, পুরুষজাতির ভিতর যদি এমন-একটি আদিম
