커 সম্পাদকমহাশয় সমীপেযু আপনি যে নূতন কাগজ বার করেছেন, তার যদি কোনো উদ্দেশ্য থাকে তো সে হচ্ছে নূতন কথা নূতন ধরনে বলা। এ উদ্দেশ্য সফল করতে হলে নূতন লেখক চাই, নচেৎ সবুজ পত্র কালক্রমে শ্বেত পত্রে পরিণত হবে। যদিচ আপনি মুখপত্রে ‘আমি’র পরিবর্তে “আমরা’ শব্দ ব্যবহার করেছেন, তথাপি ঐ বহুবচনের পিছনে যে বহু লেখক আছেন, তার কোনো প্ৰমাণ পাওয়া গেল না । বাংলায় দ্বিবচন নেই, সম্ভবত সেই কারণেই আপনি প্ৰথমপুরুষের বহুবচন ব্যবহার করতে বাধ্য হয়েছেন। কারণ, অদ্যাবধি কেবলমাত্র দুটি লেখকেরই পরিচয় পাওয়া গেছে : এক সম্পাদক, আর এক শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। শ্ৰীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে গুণতির মধ্যে ধরা গেল না ; কেননা, আপনার লেখার যা নমুনা দেখিয়েছেন তার থেকে স্পষ্টই বোঝা যায় যে, আপনার প্রধান ভরসাস্থল DBDB KKSS BBDSGDBDm DBD BBD BBD BDDS DD BD DEBD BBBD BBK KSDD রীতি নয়। আর ছিলুম। আমি, কিন্তু আর বেশিদিন যে থাকিব কিংবা থাকতে পারব, এমন BD DDBBB DB DS DD DBB DDB OBDDBS DD DDD DBLBDBD DDD S আমার লেখায়, আর যাই হোক সবুজ পত্রের যে গৌরব বৃদ্ধি হয় নি, এ কথা সর্বসমালোচকসম্মত। এ অবস্থায় ‘বীরবল”। অতঃপর ‘আবুল-ফজল’ হওয়া ব্যতীত উপায়ান্তর দেখতে পাচ্ছেন না । ভবিষ্যতে আইন-ই-আঙ্গরেজি-নামক যে নববিশ্বকোষ রচনা করব ‘সবুজ পত্রে তার স্থান হবে না। যদি "ফৈজি হতে পারতুম, তা হলেও DDD DDBDBBD BDBBDBBB BDY BBDDDD BDBDBBYBB gDBi S BDBDBSDDDD একখানি নলদমন’ রচনা করতে পারতুম ; কিন্তু সে হবার জো নেই। আমাকে আবুল-ফজল হতেই হবে। আশা করি, বাংলার নবীন আবুল-ফজলদের মধ্যে কেউ-না- কেউ আমার সঙ্গে পেশা বদলে নেবেন ; কেননা, সাহিত্যরাজ্যে বীরবলেরও আবশ্যকতা BBBBSS SDDDBD DDBBS gBDB BBBB DDD DD DJS iDDi DBD BtSLDD আর-পাঁচটি পাখিও চাই। বাংলাসাহিত্যের উদ্যানে যদি বসন্ত ঋতু এসে থাকে, তা হলে সেখানে কোকিলও থাকবে, কাঠ-ঠোকরাও থাকবে, লক্ষ্মী-পেঁচাণ্ড থাকবে, হুতুম-পেঁচাও KDBDS DLBLK ED D KE BDLLDS DBDD DB BB DDD DDDDDSSLDD BL uSiDDSSYLL DD DBD D SDuDD DDDD LDSDBS D BD D DS
পাতা:বীরবলের হালখাতা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৯৬
অবয়ব