পাতা:বীরবলের হালখাতা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

GQ BBBDBDDBDB DD DBBDBBDB BDD BE BBS BDBDD DBDDD DD LLLD প্রয়োজন, সেইটিই হচ্ছে তার প্রধান অভাব- অর্থাৎ নূতন লেখক। মনে রাখবেন যে, এ দেশে আজকাল খাটি সাহিত্য চলবে না ; চলবে যা, তা হচ্ছে জাতীয় সাহিত্য। যদিচ এ কথার সার্থকতা কী, সে সম্বন্ধে কারো স্পষ্ট ধারণা নেই। কোনো লেখা। যদি সাহিত্য না হয়, তবুও তার আর মার নেই- যদি তা তথাকথিত জাতীয় হয়। এর কারণ, প্রথমত, আমরা বিশেষ্যের চাইতে বিশেষণের অধিক ভক্ত ; দ্বিতীয়ত, আমরা সাহিত্য-বিচার করতে পারি।-আর-না-পারি, জাত-বিচার করতে জানি । বলা বাহুল্য যে, দু হাতে কখনো জাতীয় সাহিত্য গড়ে তোলা যায় না ; দু হাতে অবশ্য তালি বাজে। আপনারা যদি স্বজাতিকে অহৰ্নিশি করতালি দিতে প্ৰস্তুত হতেন, তা হলে আপনাদের হাতে জাতীয় সাহিত্য রচিত হত ; কিন্তু সে বিষয়ে আপনাদের যখন তাদৃশ্য উৎসাহ দেখা যাচ্ছে না, তখন নূতন লেখক চাই। বাংলা লেখবার লোকের অভাব না থাকলেও ‘সবুজ পত্রে' লেখবার লোকের অভাব যে কেন ঘটছে, তার কারণ নির্ণয় করতে হলে বঙ্গ সাহিত্যের বর্তমান অবস্থার পৰ্যালোচনা করা আবশ্যক । বাংলাসাহিত্যে যে আজ বসন্তকাল উপস্থিত, ‘সবুজ পত্রে’র আবির্ভাব তার একমাত্র প্ৰমাণ নয়। ইতিপূর্বেই স্বদেশী জ্ঞানবৃক্ষের নানা ডালপালা বেরিয়েছে এবং অন্তত তার একটি শাখায়- অর্থাৎ ইতিহাসের অক্ষয় শাখায়- এমন ফুল ফুটেছে ও ফল ধরেছে, যা সমালোচকদের নখদন্তের অধিকারবহির্ভূত; কেননা, সে ফুল তামার এবং সে ফল পাথরের । কিন্তু আপনি পাঠকদের এই ফলাহারে নিমন্ত্রণ করেন নি। আপনি সবুজ পত্রে যে ফল পরিবেশন করতে চান, সে জ্ঞানবৃক্ষের ফল নয়, কিন্তু তার চাইতে ঢের বেশি মুখরোচক সংসার বিষবৃক্ষের সেই ফল, যা আমাদের পূর্বপুরুষেরা অমৃতোপম মনে করতেন। সেই-জাতীয় লেখকেরা হচ্ছেন। আপনার মনোমত, যারা কিছুই আবিষ্কার করেন না। কিন্তু সবই উদ্ভাবনা করেন, যারা বস্তুজগৎকে বিজ্ঞানের হাতে সমৰ্পণ ক’রে মনোজগতের উপাদান নিয়ে সাহিত্য গড়েন । আমাদের সাহিত্যসমাজে কবি-দার্শনিকের ভিড়ের ভিতর বৈজ্ঞানিকদেরই খুঁজে পাওয়া ভার, অতএব আপনার স্বজাতীয় সাহিত্যিকের অভাব এ দেশে মোটেই নেই। BD DBBBDLD D BDB DD DBB LLE DBDDD BDDDS BDBBDB BBDD क BOOS BBLDB BD SY LS GG DBYD BBBD DLDL BBL DEDDDD BD औNSद्ध बांध भी ।