পঞ্চমোহধ্যায়ঃ—দ্বিতীয়ং ব্রাহ্মণমৃ । אףסל প্রথমোক্ত 'এয়া ই প্রাজাপত্যাঃ’ ইত্যাদি বাক্য এই শিক্ষাবিধিরই অঙ্গ, অর্থাৎ এই প্রকার শিক্ষালাভের উপসত্ত্ব পত্রিরূপেই প্রথমে দেবতাপ্রভৃতির উল্লেখ করা হইয়াছে ; কিন্তু এইরূপে নিষোজী-নির্দেশ সম্বেs পরাত্তিপ্রায়-বিচারে পটু পণ্ডিতগণ নানাবিধ বিকল্প ৰ বিতর্ক উত্থাপন করিয়া বলেন যে, দেবতাপ্রভৃতি শিষ্যগণ ধগন বিভিন্নপ্রকার উপদেশের প্রার্থ, তখন প্রজাপতি তাঁহাদের উদ্দেণ্ডে তিনবার একই কার মাত্র উচ্চারণ করিলেন কেন ? এবং প্রজাপতির একই স্বকার অক্ষরের উচ্চারণমাত্রে উহারাইবা পৃথক পৃথকৃ ভাবে প্রজাপতির মনোগত ভােব অপগৰ্ত হইল কি প্রকারে ? ইত্যাদি বিষয় লইয়া পরচিত্তভিজ্ঞ পণ্ডিতগণ নানাপ্রকার কল্পনা করিয়া থাকেন । ৩ এস্থলে কেহ কেহ বলেন, দেবতাপ্রভৃতির যে সময় প্রজাপতির নিকট ৭হ্মচারীরূপে বাস করিতেছিলেন, তখনই তাহারা নিজেদের অদ্ধাস্তত্ব, অদভূত্ব ও আদয়াধুত্ব দোষগুলির প্রতি লক্ষ্য রাখিয়া শঙ্কা করিতেছিলেন বে, প্রজাপতি আমাদিগকে কি জামি বলিবেন । অনন্তন্ত্র প্রজাপতির উপদেশে দকীর মাত্র শ্রবণ করিয়া আপনাদের শঙ্কা অনুসারেই তাহু'র অর্থ প্রতীতি করিয়াছিলেন মাত্র । জগতেও ইহা প্রসিদ্ধ যে, পুত্র ও শিষ্ণুপ্রভৃতি যাহার শাসনযোগ্য, তাহাদিগকে নিজ নিজ মোধ হইতে নিবৃত্ত করানই উচিত ; এই কারণে প্রজাপতিয় এই প্রক্ষার শুধু ধকার মাত্রের উচ্চারণ করা সঙ্গতই হইয়াছে ; এবং দম, দান ও দয়, এই তিনেতেই দকারের সম্বন্ধ থাকায় নিজেদের দোধাপ্পুসারে দেবতাপ্রভৃতিরও বিভিন্নপ্রকার অর্থ প্রতীতি করা সঙ্গতই হইয়াছে। ইহার উদ্বেগু এই যে, আপনীর দোষ গুণি একবার জ্ঞানগোচর হইলে, অতি অল্প উপদেশেও সেই সমুদয় দোষ হইতে তাহাদিগকে নিবৃত্ত করা যাইতে পারে ; যেমন একমাত্র ‘দ’কার শ্রবণেই দেবতা প্রভৃতির দোষ হইতে নিবৃত্ত হইয়াছিলেন । ভাল কথা, দেবতাপ্রভৃতি তিনশ্রেণীর লোকের জন্তু যদি এই তিনট উপদেশ প্রদত্ত হইয় থাকে, তাহা হইলে দেবতা প্রভৃতির পক্ষে ইহার এক একটা মাত্র উপদেশ গ্রহণ করাই উচিত ; সুতরাং এখনও মহুষ্যগণের তিনট উপদেশই প্রতিপালনীর হইতে পারে না। বিশেষতঃ স্বয়ালুত্ব কখনই শিক্ষণীয় হইতে পারে না ; যে হেতু, উহা অপ্রশস্ত বা ইনপ্রকৃতি অম্বরের দ্বারা অনুষ্ঠিত। না, এরূপ আপত্তি সঙ্গত ছয় না ; কারণ? যেহেতু প্রজাপতির DDDBBB BDDD BBBS BBBB BBBD DBBB BBB BBBB BBBB DDDBBS ** बंड कञ्चकब्र ऋठिराका ठेकठ कबिद्र नई नःशत्र निब्रनन कब्रिगन।
