পাতা:বৃহদারণ্যকোপনিষদ্‌.pdf/১৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথমোহধ্যায়ঃ—তৃতীয়ং ব্রাহ্মণম্। ン8°。 করা হইতেছে “প্রাণে বা অঙ্গানাং রসঃ" এই পৰ্য্যন্ত বাক্যটা এখানে ইহার পুৰ্ব্বপ্রদর্শিত ব্যাখ্যাই স্মরণ করিয়া দিতেছে । তাহা কি প্রকার ? না, প্রাণে বা অঙ্গানাং রসঃ’ ( প্রাণই অঙ্গ সমূহের সারভূত ) ইতি। মুখ্য প্রাণই অঙ্গসমূহের ( ইঞ্জিয় প্রভৃতির ) রস । ‘প্রাণে হি” এই হি-শব্দটী প্রসিদ্ধি বোধক ; সুতরাং অর্থ হইতেছে যে, এই প্রাণেরই অঙ্গরসত্ব প্রসিদ্ধ, কিন্তু বাকপ্রভৃতি ইঞ্জিয়ের নহে অতএব প্রাণের অঙ্গরসত্ব’ স্মরণ করিয়া দেওয়া যুক্তিযুক্তই হইয়াছে। ঐক্কপ প্রসিদ্ধিই বা হইল কেন, তাহ বলিতেছেন,—এস্থানের ‘তস্মাৎ’ শব্দটী প্রস্তাবিত বিষয়ের উপসংহারার্থ প্রযুক্ত হইয়াছে, এবং পরবর্তী বাক্যের সহিত ইহার সম্বন্ধ । ‘ষন্মাৎ’ অর্থ যাহা হইতে—যে অবয়ব হইতে ; কস্মাৎ অর্থ—সেই অবয়বের সম্বন্ধে কিছুমাত্র বিশেষ-নির্দেশ না থাক, অর্থাৎ "অমুক অঙ্গ ইত্যাদিরূপ কোনও বিশেষ না থাকা ; যে কোনও অঙ্গ হইতে সাধারণ শরীরাবয়ব হইতে প্রাণ উৎক্রমণ করে—সরিয়া যায়, সেখানেই সেই অঙ্গটি শুষ্ক—নীরস হইয়া পড়ে। অতএব ইহাই (মুখ্য প্রাণই) অঙ্গসমূহের রস, এই অংশটুকু উক্ত বাক্যের উপসংহারস্বরূপ । এই কারণেই মুখ্যপ্রাণ দেহেন্দ্রিয়াদির আত্মা বলিয়। প্রসিদ্ধ ; কেন না, আত্মার অপগমে শেষের—মরণের সম্ভাবনা হয় ; সেই হেতুই [ বুঝিতে হইবে যে, ] প্রাণিগণ সেই প্রাণের সাহায্যেই জীবন ধারণ করিয়া থাকে। বাক্যের স্থলার্থ এই যে, অতএব বাক প্রভৃতিকে ত্যাগ করিয়া একমাত্র প্রাণেরই উপাসন করা উচিত ॥ ২৮ ॥ ১৯ { শঙ্করভাষ্যম –এষ উ । ন কেবলং কাৰ্য্য-কারণয়োরেবাত্মা প্ৰাণে রূপ-কৰ্ম্মভূতয়ো: ; কিং তৰ্ছি ? ঋগ্যজুঃসায়াং নামভূতানামাত্মেতি সৰ্ব্বাত্মকতয়া প্রাণং স্তুবন মহীকরোতি উপাস্তত্বায়— > টকা –বৃহস্পত্যাদিধৰ্ম্মকং প্রাণোপাসনং বক্তং বাকাস্তরমবতারয়তি—এধ ইতি। তন্ত DDBBBB BBBBDDSD DDDDDS BB BBtBD BBBBBS BBBB BBBDS করশংচ জ্ঞানক্রিয়াশক্তিমং কৰ্ম্মভূত, তরোরাত্ম প্রাণ ইত্যুঞ্জ নামরাশেরপি তথেতি বক্তং BtBDDDDBBS DDD BBD DBBDD BBBBB DBBBDS উপাস্তত্বায়েতি । - ভাস্থ্যানুবাদ ।--নাম-রূপাত্মক জগতে প্রাণ যে, কেবল রূপপরিণতিভূত দেহ ও ইঞ্জিয়গণেরই আত্মা, তাহা নহে, পরন্তু নামভূত (শব্দাত্মক ) ঋক্, যজুঃ ও সামবেদেরও { মাত্মা ], এই বলিয়। “এল উ” ইত্যাদি শ্রুতি প্রাণের. উপান্তর্তা জ্ঞাপনের জম্ভ সৰ্ব্বাত্মকভাবে প্রাণের স্তুতি করত উৎকর্ষ খ্যাপন করিতেছেন,—