পাতা:বৃহদারণ্যকোপনিষদ্‌.pdf/২৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথমোহধ্যায়ঃ—চতুর্থ ব্রাহ্মণ । ९६५ নাম-রূপবোধের সাধন বলা হইতেছে। তাঙ্গার পর, ক্রিয়ামাত্রই নাম-রূপের সাহায্যে নিম্পাদিত হয়, এবং প্রাণই সেই ক্রিয়ার আশ্রয়। সেই প্রাণাশ্রিত ক্রিয়ার অভিব্যক্তিতেও (প্রকাশনেও) বাগিন্ধিয়ই কারণ, হন্ত, পদ, পায়ু মেলদ্বার) ও উপস্থ ( জননেন্দ্রিয় ) সম্বন্ধেও এইরূপ নিরম ; কেবল উপলক্ষণাৰ্থ অর্থাৎ উদাহরণস্বরূপে বাগিঞ্জিয়ের উল্লেখ করা হইয়াছে মাত্র । ইহাই যে ব্যাকৃত সমষ্টি বা স্বষ্টিসমষ্টি, তাহা ত্ৰয়ং বা ইদং নাম রূপ কৰ্ম্ম এই প্রতিতেও বলবেন। यश्क्रश्न ‘मत्रांन:'-मनन कट्ज़-डॉगभन्न फैिंड कट्द्र नलिनी ‘भन:' नांरभ अडिहिङ হয় । যাহা দ্বারা মনন করা হয়, এইরূপ অর্থানুসারে সর্ববিধ জ্ঞানসাধন অন্তঃকরণকেও "মনঃ’ বলা হইয়া থাকে ; কিন্তু পুরুন সেরূপ অর্থে ‘মনঃ শব্দবাচ্য নহে, পরস্তু তিনি নিজে মনন-কার্য্যের কৰ্ত্ত বলিয়া মনঃ শব্দে অভিহিত হইয়া থাকেন । ১৫ এই যে সমস্ত নাম উল্লিপি ত হইল, ] সেই প্রাণাদি সমস্ত নামই এই আত্মার কৰ্ম্ম-নাম, অর্থাৎ নিশ্চয়ই কৰ্ম্মামুযায়ী নাম, কিন্তু কোনটাই প্রকৃত শুদ্ধ আত্মBBB BBB BB BB BBSKKBB BBBB BB BBBBB BBB নাম এবং তদনুরূপ রূপে অভিব্যক্ত হইলেও—স্বচিত ইলেও, ঐ সমস্ত নাম দ্বারা প্রকৃত আত্মবস্তুর যথাযথ স্বরূপটি প্রকাশ পায় না । অতএব, যে লোক উক্ত প্রাণনাদি ক্রিয়াসমষ্টিরূপে গ্ৰহণ না করিয়া এক একটিকে—শুধু প্রাণ বা চক্ষু ইত্যাদি এক এক অংশ বিশিষ্ট্রকেই "ইহাই অ’ ঘু: বলির মনে মনে উপাসনা করে---চিন্তা করে, কিন্তু সমস্ত ক্রিয়াবিশিষ্ট্রের অনুসন্ধান করে না, বস্তুতঃ সে লোক ব্রহ্মকে জানে না । কারণ? যেহেতু ঐরুপ এক একটি মাত্র গুণযুক্ত আত্মা অকৃত্স্ন অর্থাৎ উক্ত প্রাণনাদি ক্রিয়াসমষ্টি হইতে পূগর্ভূত—এক একটিমাত্র গুণে বিশেষিত আত্ম পুর্ণ আত্মা নহে ; কারণ, অপর ক্রিয়াসমূদয়ের চিন্তা না থাকায় উহা আত্মার সম্পূর্ণ স্বরূপ হইতে পারে না। অভিপ্রায় এই যে, উপাসক যে পৰ্য্যন্ত এইরূপ—‘দর্শনকওঁ, শ্রবণকৰ্ত্ত ও স্পর্শকর্তা ইত্যাদি প্রকার স্বভাবসিদ্ধ বৃত্তি বা ক্রিয়াবিশিষ্ট্ররূপে চিন্তা করেন, তিনি সে পৰ্য্যস্ত ঠিক যথার্থরূপে সম্পূর্ণ আত্মাকে জানিতে পারে না। ১৬ * ভাল, কিরূপে দর্শন করিলে আত্মাকে যথার্থরূপে জানিতে পারে ? তহত্তরে —‘আস্থা’-রূপে [অর্থাৎ ব্যাপকৰূপে দর্শন করিলেই জানিতে পারে। ইতঃপূৰ্ব্বে যাহার সম্বন্ধে প্রাণাদি যে সমস্ত বিশেষণ বা কৰ্ম্মনাম উক্ত হইয়াছে, তিনিই সেই সমস্ত বিশেষণের ব্যাপক বলিয়। এখানে আয়া' নামে অভিহিত