২৫৬ বৃহদারণ্যকোপনিষদ। সেই জ্ঞানমাত্রই দর্শ-পূর্ণমাস যাগের অনুষ্ঠান নহে, অর্থাৎ কেবল ঐ বিধিবাক্য জানিলেই যে, দর্শপুর্ণমাস-যাগের ফললাভ হয়, তাহা নহে, পরস্তু উহার ফল অনুষ্ঠান-সাপেক্ষ ; সেই অনুষ্ঠানও আবার শ্রোতার অধিকারাদি-সাপেক্ষ । আত্মার স্বরূপ-প্রতিপাদক “নেতি নেতি” ইত্যাদি বাকা শ্রবণে যে জ্ঞান সমুৎপন্ন হইয়া থাকে, সেই জ্ঞানভিন্ন সেখানে দর্শপুর্ণমাসাদি যাগের ন্যায় আর কিছুই কৰ্ত্তব্য আছে বলিয়া প্রতীতি হয় না ; কেন না, আত্মার স্বরূপপ্রকাশক বাকালব্ধ জ্ঞানের ইহাই স্বভাব যে, সে পুরুষকে সৰ্ব্ববিধ কৰ্ত্তব্যাধিকার হইতে নিবৃত্ত করিয়া দেয়। আর বিধি-নিধেধরহিত ( উদাসীন ) বাক্য হইতে কখনই লোকের প্রবৃত্তি বা চেষ্টা জন্মিতে পারে না । বিশেষতঃ আব্রহ্মভাব ও অনাত্ম-বুদ্ধি বিদূরিত করাই “তং ত্বমসি” “একমেব অদ্বিতীয়মৃ” প্রভৃতি বাক্যগুলির একমাত্র উদ্দেগু ; অথচ তাদৃশ অজ্ঞান বা ভ্রান্তিজ্ঞান অপনীত হইলে পর, কখনই লোকের কৰ্ত্তব্য-চেষ্টা জন্মিতে পারে না ; কারণ, উহার পরম্পর-বিরুদ্ধ স্বভাবাপন্ন ; [ কাজেই অবিদ্যানিবৃত্তির পর আর লোকের চেষ্টা আসিতে পারে ন! ] | ২৩ যদি বল, কেবল বাক্যজনিত জ্ঞানেই অব্রহ্মভাব ও অনাত্মবুদ্ধি কখনই অপনীত হইতে পারে না । [ তদুত্তরে বলি যে, } না, সে কথা ও বলা চলে না ; কারণ, ‘তৎ ত্বম্ অসি (তুমি তৎস্বরূপ ), ‘নেতি নেতি” ( ইহা নহে—ইহা নহে ), “আয়ৈব ইদম” (এ সমস্তই আত্মস্বরূপ ), "একমেব অদ্বিতীয়মৃ” ( নিশ্চয়ই এক ও অদ্বিতীয় ), “ব্রহ্ম বৈ ইদমমৃত পুরস্তাং” ( অগ্রে এই জগৎ - অমৃত ব্রহ্মস্বরূপ ছিল), “নান্তদতোইস্তি দ্রষ্টু” (এতদতিরিক্ত আর কেছ দ্রষ্টা নাই ), “তদেব ব্ৰহ্ম ত্বং বিদ্ধি" (তুমি তাঙ্গকেই ব্ৰহ্ম বলিয়া জানিবে ), ইত্যাদি শ্রুতিবাক্যই সে কথা বলিয়া দিতেছেন। যদি বল, এ সমস্ত বাক্যই "ভ্রষ্টব্যঃ” এই দৃষ্টিবিধির বিষয়-সমৰ্পক, অর্থাৎ দর্শনের কৰ্ম্মপদার্থ নির্দেশক ; [ তদুত্তরে বলি যে, jন, তাহাও বলিতে পার না ; কারণ, পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি যে, দ্রষ্টব্য বাক্যে বিধিকল্পনার স্বতন্ত্র কোনও প্রয়োজন নাই ; কেন না, আত্মার স্বরূপজ্ঞাপক ‘তৎ ত্বমসি’
*- SSASAS A SAS SSAS A SAS SSAS -
DDBBB BB BDD DDD BD BB DD DS DDDBB DDDDB HKDD DDDDD হয় ; কিন্তু যেখানে সেরূপ কোনও কৰ্ত্তব্যের উপদেশ নাই, কেবল বাক্যার্থ জ্ঞানেই বাক্যের পরিসমাপ্তি হয়, সেখানে বিধিপ্রত্যয় (লিং খাৰিলেও ৰিনি কল্পনা করা যাইতে BBD D Dt g gBBD DDB BBB DDDD BBB DDB BBB BBB হইতে পারে । sk
