প্রথমোছধ্যায়ঃ—চতুর্থ ব্রাহ্মণ । ২৬১ অর্থাৎ যে দেশে, যে সময়ে ও যে পরিমাণে হুইপার নিয়ম বা ব্যবস্থা আছে, কিছুতেই তাহার অন্যথা হয় না ; অতএব, নিক্ষিপ্ত বাণু-গতির তার ফলপ্রদানে প্রবৃত্ত সেই প্রারব্ধ কৰ্ম্মের বলবত্তী-নিবন্ধন সাধারণতঃ তদনুরূপই লোকের বাচিক, কারিক ও মানসিক প্রবৃত্তি বা চেষ্টা হুই থাকে, সেইজন্য তত্ত্বজ্ঞানবিষয়ে প্রবৃত্তি না হইতেও পারে, কাজেই জ্ঞানপ্রবৃত্তির দেন্সল্যকে পাক্ষিক (পক্ষে) প্রাপ্ত বলা যায়। এই কারণেই সন্ন্যাস ও বৈরাগ্যাদি সাধনসম্পদ অবলম্বন দ্বারা আত্মবিষয়ক বিজ্ঞানপ্রবাহকে কেবল নিয়মিত ও স্ব শত্র করিতে হয়, কিন্তু নুতন করিয়া আর উৎপাদন করিতে হয় না ; কারণ, উহ। ত প্রকারাস্তরে প্রাপ্তই আছে ; প্রাপ্ত বিষয়ে যে, অপূৰ্ব্ববিধি হইতে পারে ন, সে কথা-আমরা পুৰ্ব্বেই বলিয়াছি । অতএব বুঝিতে হইবে যে, } প্রকার স্তরে লব্ধ আত্মবিষয়ক বিজ্ঞানপ্রবাহ যাহাতে বিচ্ছিন্ন না হয়, তাদৃশ নিয়ম করাষ্ট "বিজ্ঞার প্রজ্ঞাং কুৰ্ব্বত" ইত্যাদি বাক্যের প্রকৃত উদ্দেগু ; কারণ, তদ্ভিন্ন অদ্য কোন ও অর্থ এখানে সম্ভবপর হইতে পারে না । ৩২ § ভাল, { "আস্ত্রেত্যেবোপাসীত", এই শ্রুতিতে যে উপাসনার কথা আছে, ] ইহা ত অনায়বস্তুর উপাসনা ; কারণ, ‘ইতি' শব্দের প্রয়োগ রহিয়াছে ; যেমন প্রিয়া--এই বলিয়াই উপাসনা করিবে’ ইত্যাদি স্তলে প্রিয়াদি গুণই উপাস্ত নহে, তবে কি ? না, প্রিয়াদি-গুণবিশিষ্ট প্রাণপ্রভূতিই সেখানে উপাস্ত ; তেমনি এখানেও আত্ম-শব্দের পর ইতি’ শব্দের প্রয়োগ থাকায় বুদ্ধ ঘাইতেছে যে, আত্মগুণবিশিষ্ট অপর কোন ও অনায়ুবস্তুরই উপাসনা করিতে চুইবে । বিশেষতঃ যে সমস্ত বাকো সত্য সতাই আত্মোপাসনার কথা আছে, সে সমস্ত বাক্যের সহিত এই বাক্যের বৈলক্ষণা ও যথেষ্ট্র রহিয়াছে । ইষ্টার পরেও বলিবেন যে, ‘আত্মরূপ লোকেরই উপাসনা করিবে’ ইতি । সেখানে আত্মশব্দের পর দ্বিতীয় বিভক্তির নির্দেশ থাকায় আত্মোপাসনাতেই শ্রীতির তাৎপৰ্য্য ; কিন্তু এই “আন্মুেক্তিH-এব+উপাসাত" শ্রুতিতে দ্বিতীয় বিভক্তির উল্লেখ নাই, অপচ আত্মা শব্দের পরেই ইতি শব্দের প্রয়োগ রহিয়াছে ; অতএব বুঝা যাইতেছে যে, এখানে আত্মা উপাত নহে, পরন্তু তাহ হইতে স্বতন্ত্র আয়গুণই উপাত । ন,—এ আপত্তি সঙ্গত হইতে পারে না ; কারণ, বাক্যের শেষাংশে আত্মারই উপাস্তত্ব প্রতীত হইতেছে ; এই বাক্যেরই শেষভাগে আস্থাই উপাসনীয়রূপে न',-निश्कि ह३ण ; श्लब्राः कवण आकञानइ अवभिट्टे दक्ॐिइ, कप्जरे डोरी-क নিত্যপ্রাপ্ত বলা ৰাইক্তে পারে। *
