পাতা:বৃহৎকথা - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ज्ञश्९कथं । ፳ፃ মাকে সন্তের্গ শয্যায় আনয়ন না করেন । ইহা শুনিয়া ধৰ্মগুপ্ত গুহচন্দ্রকে প্রতিজ্ঞ করাইয়া কন্যাদান করিলেন এবং গুহচন্দ্রও বিবাহন্তে র্তাহাকে লইয়া নিজ গৃহে গমন করিলেন। পরে সায়ংকাল উপস্থিত হইলে গুহসেন গুহুচন্দ্রকে কহিলেন, পুত্ৰ ! শাস্ত্রকারের লিখিয়াছেন, বিবাহ কালে মিথ্যাকথনে দোষস্পর্শ হয় না, অতএব আমরা বিবাহ কালে যে প্রতিজ্ঞা করিয়াছি তাহার অন্যথাচরণে কোন প্রকার প্রত্যবায় হইবে না । গুহসেন এই কথা কহিবামাত্র সোমপ্রভা ক্রোধে দক্ষিণ হস্ত উত্তে{লন পূর্বক তর্জনী ঘুরাইজে লাগিলেন, যেমন তিনি ভজন মুরাইয়াছেন, অমনি যমের অপ্রতিহত আজ্ঞা প্রতিপালনের ন্যায় গুইমেন তৎক্ষণাৎ ভূতলে পতিত ও পথঃত্ব প্রাপ্ত হইল। ইহা দেখিয় গুহচন্দ্র অতিশয় ভয় পাইয়ামনে মনে বিবেচনা করিলেন, এই অলক্ষণ নারী অtমার গৃহে প্রবেশ করিয়াই পিতার প্রাণ বিনাশ করিল, অতএব বোধ হয় এ আমার সমুদায় কুল ধ্বংশ করবে। * তদবধি গুহচন্দ্র জাহাকে সম্ভোগ শয্যায় আনয়ন রহিত করিয়া পরবদিতার স্থায় গৃহে রক্ষা করিলেন, কিন্তু ভtহার প্রভিৰিধানের বাসনায় এক নিষ্ঠ্য ত্রত অনুষ্ঠান করিতে আরম্ভ করিলেন। ব্রতের উদেশ্ব এই থাকিল ধে প্রত্যহ দশজন করিয়া ব্রাহ্মণভোজন করাইতে আরম্ভ করিলে যদি দৈবাৎ কখন এমত কোন ব্রাহ্মণ আসিয়া উপস্থিত হয়েন যে তাহার দ্বারা ইহার কোন প্রকার సి o