ե՞Հ বৃহৎ বঙ্গ অতীতের দুৰ্ব্বত্ত জীবন পরিহারপূর্বক এই নৃপতি সমস্ত লঙ্কার অধিপতি হইয়া অতিশয় ন্যায়পরতার সহিত রাজ্যশাসন করিয়াছিলেন ; তাহার রাজত্ব শান্তিপূর্ণ ও সুখময় হইয়াছিল। ‘তাম্ব পাণি’ নগরে তিনি এইভাবে আটত্রিশ বৎসর কাল রাজত্ব করিয়াছিলেন । YA বিজয়ের রাজ্যাভিষেক নামক মহাবংশের সপ্তম অধ্যায় এইখানে পরিসমাপ্ত হইল। এই পুস্তক সুধীজনের চিত্ত প্রশমন, স্থৈৰ্য্য ও অবিচ্ছিন্ন আনন্দদানের জন্য সঙ্কলিত হইল । মহাবংশের অষ্টমাধ্যায়ে পাণ্ডুবাসুদেবের রাজ্যাভিষেক রাজাধিরাজ বিজয় জীবনের শেষ বৎসর চিন্তা করিলেন, “আমি বুদ্ধ হইয়াছি, কিন্তু আমার কোন পুত্ৰ নাই । এই মহারাজ ; বড় কষ্টে আমি গঠন করিয়াছি এবং ইহা BBBDDBBD SSED S DDDDDDSS SS S BB SBg BuBDuJS BDiSK DSBS আমার মৃত্যুর পল্প নষ্ট হইয়া যাইতে পারে ; সুতরাং আমার ভ্ৰাতা সুমিত্ৰকে আনাইয়া তাহাকে এই রাজ্যে অধিষ্ঠিত করিলে আমি নিশ্চিন্ত হইতে পারি।” তিনি মঞ্জিবর্গের সঙ্গে পরামর্শ করিয়া তাহদের সম্মতিক্রমে ভ্ৰাতার নিকট একখানি চিঠি লিখিয়া পাঠাইলেন । কিন্তু এই পত্র-প্রেরণের কয়েকদিন পরেই বিজয় রাজার মৃত্যু হইল । তাহার মৃত্যুর পর উপাতায় গ্রামে থাকিয়া মন্ত্রীরা রাজ্য শাসন করিতে লাগিলেন। তঁহার রাজার আগমনের জন্য প্রতীক্ষা করিয়া এই সময়ে শাসনদণ্ড পরিচালনা করিয়াছিলেন । বিজয্যের মৃত্যুর এবং নূতন রাজার আগমন পৰ্য্যন্ত প্রায় এক বৎসর কােল লঙ্কাদ্বীপ রাজশূন্ত অবস্থায় ছিলে । সিংহ বাহুর মৃত্যুর পর তাহার দ্বিতীয় পুল সুমিত্র রাজা হইয়াছিলেন ; মাদ্রদেশের রাজকন্যার গর্ভে তাহার তিনটি পুত্র জন্মগ্রহণ করিয়াছিল। লঙ্কা হইতে দূতগণ আসিয়া রাজাকে বিজয়ের পত্ৰখানি দান করিল। সেই পত্রের মৰ্ম্ম অবগত হইয়া রাজা তাহার তিন পুলিকে” ডাকাইয়া আনি । বলিলেন, “বৎসগণ, আমি বুদ্ধ হইয়াছি, তোমাদের মধ্যে একজনকে সুন্দর লঙ্কা-নগৰে যাইতে হইবে । ইহ। অামার ভ্রাতার রাজ্য, তিনি লোকা স্তরিত হইলে এখন যে যাইবে, সেই সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হইবে।” রাজার সর্বকনিষ্ঠ दूमाद्र °ा४पाश्0ाद যাইতে সম্মত হইলেন । তাহার পথে কোন বিঘ্ন ঘটবার আশঙ্কা নাই-এ সম্বন্ধে আশ্বস্ত হইয়া, পিতার আজ্ঞা গ্ৰহণপূর্বক ৩২ জন মন্ত্রিপুত্র-সহ ধৰ্ম্মযাজকের ছদ্মবেশে তিনি জাহাজে রওনা হইলেন। বি লয় কর্তৃক স্বীয স্নাতকে 미 | পাণ্ডুবাহুদেব।
