পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা Y/Q প্রতিভাশালী শিল্পিগণ নাম-গোত্র হারাইয়া জগৎ হইতে চলিয়া शिवांछन, डैशटगढ़ अगाइली কীৰ্ত্তি অরণ্যে বসিয়া অশ্রমোচন করিতেছে ( ১২০-২১ পৃ: ) । বাঙ্গালীর মনস্বিতা সৰ্ব্বজন-সন্মত। আমরা ইংরেজদের সংস্পর্শে আসিবার পর তােহাৱা আমাদের যে গুণের পরিচয় পাইয়াছেন, তাহা উচ্ছসিত প্ৰশংসার সহিত উল্লেখ করিয়াছেন। মেদিনীপুরের পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কারের ন্যায় বঙ্গদেশে তখন মমন্বিতা । অনেক বিদ্ধান ছিলেন। কেরি সাহেব লিখিয়াছেন, “ইনি বিদ্যাগৌরবে আমাদের ডা° জনসনের তুল্য।” মাসমান লিখিয়াছেন—“ইনি আধুনিক যুগের সর্বপ্রধান পণ্ডিতদের অন্যতম।” প্রতাপাদিত্য-চরিত-লেখক রাম বসু সম্বন্ধে কেরি লিখিয়াছেন, “ইহার অপেক্ষা বিদ্যানুরাগী লোক আমার চোখে পড়ে নাই।” রাজা রামমোহন-সম্বন্ধে সুপ্ৰসিদ্ধ অ্যাডামস সাহেব লিখিয়াছেন, “জগতে ইহার তুল্য ব্যক্তি এ পৰ্যন্ত জন্মোন নাই, কখনও জন্মিবেন না।” বিলাতের ইউনিটেরিয়ান সভার সভাপতি রামমোহনকে অভিনন্দন দিতে যাইয়া বলিয়াছিলেন, “ভূপৰ্যটুক নাবিকগণ দক্ষিণ-মেরুর ‘স্বর্ণক্রুস’-আখ্য নক্ষত্রপুঞ্জ সৰ্ব্ব-প্ৰথম দেখিয়া যেরূপ হুইয়াছিলেন, আপনাকে দেখিয়া আমাদেৱ সেইরূপ বিস্ময় হইয়াছে। আজ যদি প্লেটো, সংক্রতিস, মিণ্টন কিংবা নিউটন সশরীৱে এখানে আবির্ভূত হইতেন, তাহাদিগকে আমবা যেরূপ ভক্তির অর্ঘ্য ডালি দিতাম, আণনাকে তাহাই দিয়া এই অভিনন্দন করিতেছি ।” সেদিনও গোখলে ভারত-ব্যবস্থাপক সভায় বলিয়াছিলেন,--“ভারতবর্ষে জে. সি. বোস এবং পি. সি. রায়ের ন্যায় বৈজ্ঞানিক, রাসবিহাৰী ঘোষের ন্যায় আইনস্তত্ব ও ববীন্দ্রলাপের পৃষ্ঠায় কবি আর কোথায় পাইব ?”-কিন্তু এই মুষ্টিমেন্ম কয়েকটি প্রতিভাশালী লোক বঙ্গের ইতিহাস-সিন্ধুর সিকতাভূমির কয়েকটি বালুকা-কণা মাত্র । দীপঙ্করসম্বন্ধে তিব্বতের লোকগণ বলিয়াছিল, “স্বয়ং বুদ্ধদেবও এতটা সম্মান পান নাই, যতটা ইনি পাইলেন” (৩৩৩ পৃ: ) । বাঙ্গালীয় নব্যঙ্গায় জন্ম চিন্তাশীলতায় সৰ্ব্বোর্চ নিদর্শন। মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিত পাৰ্ব্বতী তর্কতীর্থ আমাকে বলিয়াছিলেন, তাহাত্ৰ ছাত্রদের মধ্যে একজন জাৰ্ম্মান ও একজন ইংরেজ প্রায় দুইৰৎসর কাল এই অধ্যয়ন করিয়া-ইহা অতীব জটিল ও তীহাদের বুদ্ধির জ্বরধিগম্য মনে করিয়া পৃষ্ঠ-ভজ দিয়াছিলেন । বাঙ্গালী যেরূপ জ্ঞানে বড়-হৃদয়ের সুকুমার বৃত্তিতে সে তদাধিক কক্ষ। তাহান্ন হৃদয়ের কোমলতামিশ্র দার্ট বুঝাইতে যাইয়া একখানি চিত্রের প্রতি অঙ্গুলী-নিৰ্দেশ্যপূর্বক আমরা নিরন্ত হইব,-তাহার সম্বন্ধে প্ৰশংসা-বাক্য উচ্চারণ করিয়া আমরা অর্ধাচীনতার পরিচয় দিব না। সমস্ত প্ৰশংসা ও উচ্ছাস চৈতন্যদেবের পাদ-পীঠের নীচে পতিয়া থাকিৰে। । BD DB BDBD BB D BBDD sLB LDBD DBBDL DDDDL LL iB LLLLLLS BB DBB DBBBD BBBBBDSDBBDB S BDDS K LLiLSiBBB LTBBiL চিতার শিখাকেও অতিক্ৰম করিয়া স্বর্গের নিকটত্তর হইয়াছে।” (৯১৫ পূঃ) । “তোমাকে কি ভাঙ্গ, সিদ্ধি বা অন্য কোন নেশা খাওয়াইয়াহে ? একটুখাৰি অধিকশা V 4