পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$gዓ© বৃহৎ বঙ্গ ত্রিপুরার ইতিহাসে আমরা কোন কোন স্থানে দুই পক্ষের স্তাৰক-কবিকৃত ঘটনার BBD BBD gBBDBSDiDB DD DB DDDSDDD BD BDDB Bz মাণিক্যের রাজত্বের বিবরণ দ্রষ্টব্য। রাজেন্দ্রচোলের অপর নাম ছিল “পরকেশরী বৰ্ম্মা” এবং পূৰ্ব্বোন্ধুত শিলালিপি তাহার রাজত্বের ত্রয়োদশ অব্দে (১০২৫ খৃঃ) উৎকীর্ণ হইয়াছিল। ময়নামতীর গানে ও গােরক্ষাবিজয়ে যে সকল প্ৰসিদ্ধ নাখ-যোগীদের উল্লেখ দৃষ্ট হয়, তাহদের অনেকেই ত্রিপুরা ও শ্ৰীহট্ট জেলার অধিবাসী ছিলেন বলিয়া মনে হয়। এ সম্বন্ধে ১৩২৮ ৰাং সনের পৌষমাসের ‘ইতিহাস ও আলোচনা” পত্রিকায় অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত শীতলচন্দ্র চক্ৰবৰ্ত্তী, এম. এ. মহাশয় যে গবেষণামূলক প্ৰবন্ধ লিখিয়াছেন, তাহা বিশেষ প্ৰণিধানযোগ্য । তিনি প্ৰমাণ করিয়াছেন :- (১) শালবান রাজার পুত্র “গাভুর সিদ্ধাই” ত্রিপুরার লালমাই পাহাড়বাসী ছিলেন। কুমিল্লা হইতে ৪ মাইল পশ্চিমে ‘সালবানপুর’ গ্রাম ও তথায় “শালবানের দীঘি” এখনও ত্রিপুরা নাখ-যোগ বিদ্যমান। ঐ গ্রামে শালবানের প্রাচীর-বেষ্টিত রাজগ্রাসাদের TakwiRSq faqya ধ্বংসাবশেষ দৃষ্ট হয়। এই বাসভবন শালবন ও হাড়িপা সিদ্ধার বাড়ী বলিয়া জনশ্রুতি আছে ; যে চৌরঙ্গী এখন জগদ্বিখ্যাত, তাহা বাহার নাম বহন করিতেছে, সেই নাথ-যোগী চৌরঙ্গীও এই শালবনপুরে বাস করিতেন, তাহা একখানি প্রাচীন পুথিতে পাওয়া যায়। “ব্ৰহ্ম-যোগী” নামক পুথিতে ৮৪ সিদ্ধার অন্যতম প্রধান সিদ্ধা চৌরঙ্গীনাপ যে শালবান নগরে যাতায়াত করিতেন, তাহা লিখিত আছে, “জেন মতে চৌরঙ্গী গেল শালবান নগরে।” গাতুয় সিদ্ধা যে শালবানের পুত্র তাহা গোরক্ষাবিজয়েই পাওয়া যায়, “তথাপিহ হই আমি সাল্লবানের বেটা” ( २० श्रृर्छ।) । (২) ময়নামতীর সম্বন্ধে ত্রিপুরার পর্বতে নানা প্ৰবাদ আছে-একটি পাহাড়ের নামই “ময়নামতীর পাহাড়”। ময়নামতীর শৃঙ্গে একটি সুড়ঙ্গ আছে, জনশ্রুতি ঐ, সুড়ঙ্গ দিয়া ময়নামতী ও হাড়িসিদ্ধা অদৃশ্য হইয়া যান, ঐ সুড়ঙ্গের পার্থে ত্রিপুরেশ্বরের একটি সুরম্য “বাঙ্গাল” আৰু উচ্ছ। সম্প্রতি সুড়ঙ্গটি বন্ধ করিয়া দেওয়া হইয়াছে। SDSS DDB BB SDDBB BBDESSEDDDBD DDESS D DBB BBBS মীনচেতনে ও গোরক্ষাবিজয়ে সেই স্থান সম্বন্ধে ‘সিন্ধাই” শব্দটি দৃষ্ট হয়। ত্রিপুরার উত্তরে শ্ৰীহট্টের নিকট "সিদ্ধাই” গ্রাম এখনও আছে এবং তথায় যোগিণ্ডয়ায় সম্বন্ধে প্ৰবাদ আছে ; গোরক্ষাবিজয়ে এই প্রসঙ্গে যে ‘মেখলী কঁধার” উল্লেখ দৃষ্ট হয়, তাহা মণিপুরীরা এখনও প্ৰস্তুত कवि थं । আমি মাণিকচত্র রাঙ্গার প্রাসাদের ভগ্নাবশেষের মধ্যে প্ৰাপ্ত একটি ক্ষুদ্র উমা-মহেশ্বয়ের sLDB DiD BLBBB S g D SgB BiDD DB BDiD BBBDB DDDBDDS আমার মনে হয় বাদলাদেশের সর্বত্র যে উমা-মহেশ্বয়ের মূৰ্ত্তি পাওয়া যাইতেছে, তাহায় আদি- , ইতিহাস নাখযোগীদের সঙ্গে জড়িত ।