পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পালরাজত্বের নানাকথা, বাঙ্গলার অপরাপর রাজবংশ $ላቅ শীতলীবাবুব সিদ্ধান্তগুলি গৃহীত হইলে আমাদিগকে স্বীকার করিতে হইবে যে ভারতবর্ষের - একটা প্রধান ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ু নাথ-ধৰ্ম্মাবলম্বিগণের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল--ত্রিপুরা জেলা ও শ্ৰীহট্টের উপান্ত দেশ । চন্দ্র রাজাদের যে বংশলতা পাওয়া যাইতেছে, তাহা এইরূপ :- পূৰ্ণচন্দ্র-ইনি বহু জয়স্তম্ভ স্থাপিত করিয়াছিলেন, এবং অনেক দেববিগ্ৰহেব পাদপীঠে ইহার নাম উৎকীর্ণ ছিল। সুবৰ্ণচন্দ্ৰ-সম্ভবতঃ নবদ্বীপের সুবৰ্ণবিহার ইহার দ্বারা স্থাপিত। 5 || ত্ৰৈলোক্যচন্দ্ৰ-ইনি চন্দ্ৰদ্বীপ অধিকার করিয়াছিলেন এবং তারিকেল ( পুৰ্ব্ববঙ্গ ) বিজয়ধ্বজ উত্তোলন করিয়াছিলেন। ਲ শ্ৰীচন্দ্রের দুইখানি তাম্রলিপি পাওয়া গিয়াছে, তেন্মেধ্যে একখানি অসম্পূর্ণ। কেহ কেহ। অনুমান করেন-বংশাবলী উৎকীর্ণ হওয়ার পর কোন দুর্ঘটনাবশতঃ হয়ত তাম্রশাসন তদবস্থায় রহিয়া গিয়াছে, বাকীটুকু পূর্ণ করিবাধ সুবিধা হয় নাই। নলিনীকান্ত ভট্টশালী মহাশয় অনুমান করেন, রাজ্যভাণ্ডারে বংশাবলীর অংশ অনেক তাম্রাপটেই উৎকীর্ণ হইয়া প্ৰস্তুত থাকিত, কাহাকেও দানপত্র দেওয়ার সময়ে বাকী অংশ উৎকীর্ণ হইত, এই তাম্রলেখািট ঐরাপ একখানি। তাম্রলিপির অক্ষর দশম শতাব্দীর শেষ ও একাদশ শতাব্দীর প্রথমের बणि एप्रिल छ्ग्र । ঢাকা জেলার সাভার হইতে যে শিলালিপির প্রতিলিপি পাওয়া গিয়াছে এবং যাহার পাঠ “ঢাকা রিভিউ” পত্রিকায় প্ৰকাশিত হইয়াছিল, তাহাতে আমরা অপর এক রাজবংশের নাম ও বিবরণ পাইতেছি। ঢাকার আট মাইল উত্তরে সাভার গ্রামে একটা বড় জঙ্গলে ধলেশ্বরী নদীর তীরে রাজা হরিশ্চন্ত্রের রাজপ্রাসাদের ভগ্নাবশেষ এখনও দৃষ্ট হইয়া থাকে। এই জঙ্গল হইতে বহু বুদ্ধমূৰ্ত্তি এবং নানারূপ কারুকাৰ্য্যসম্বলিত ইষ্টক ও প্ৰস্তুরাদি পাওয়া গিয়াছে। সাভারের একটা মঠের নিয়ে যে শিলালিপি ক্ষোদিত ছিল তাহার মূল সংস্কৃত, ঢাকা রিভিউ, ১৯২০-২১ সনের পত্রিকায় প্ৰকাশিত হইয়াছিল, এবং তাহায় প্ৰতিলিপি পাদটীকায় দেওয়া হইল। পরপৃষ্ঠায় অনুবাদটি মুদ্রিত হইল। • 지 성 cप बॉएड बौद्र९१ भश् िकांप्रिंगू बरtऔषrथनों९ ৰীমস্কো ৰীৱষর মুকুটাৎ স্টীমসেনান্ন পেম্রাৎ। BBLBLBBB DESDDDD DSKDDS অস্থিতিস্থাৰিন মশিতে ভাবলীনে প্রদেশে ; (১) । পাৰতী ব্ৰহ্মামুত এৰিষ্টং कन भाचर न छ अंगोमर।