পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহৎ বঙ্গ ভৈল। নালন্দার ভিক্ষুগণ ঘোড়ায় চড়িতে পাইতেন না। কাঠের বানে বসিয়া বাহকদ্বারা मैज इऐgछन । 町 যদি জীৱফল অর্থ যাতাপিলেবু হইয়া থাকে, হিউনসাঙ্গ রোজ ২২০টি বাতাপিলেবু দিয়া কি করিতেন, তাহা ভাবিবার বিষয়-ৰোধ হয় সরবৎ প্ৰস্তুত করিয়া পান করিতেন। কিন্তু জীর অর্থে বোধ হয় ‘কালোজাম” ৷ BBDBSBBB DBDLDD SDDDD DDD DB SS BB BD SS DD BDD SDBDDDB গোড়ায় ) দুই বিহারেরই প্রতিষ্ঠা জোরে চলিতেছিল। বিক্রমশিলা-বিহার ৮১০ খৃঃ অব্দে বঙ্গাধিপ মহারাজ ধৰ্ম্মপাল কর্তৃক স্থাপিত হয়। যদিও বিক্রমশিলা-৮১৫ খৃঃ। রাজচক্ৰবৰ্ত্তিগণের দানে নালন্দা-বিহার পুষ্ট হইয়াছিল-তথাপি নালন্দা সর্বতোভাবে গণতান্ত্রিক ছিল । এখানে ছোট বড় কেহ ছিল না । যিনি পণ্ডিত ও চরিত্ৰৰান হইতেন, তিনিই ইহার পরিচালনার ভায় লইতেন। রাজাদের কোন ইচ্চা বা অনুমতি এক্ষেত্রে চালিত না । কিন্তু বিক্রমশিলা ছিল ঠিক রাজকীয় “রাজকীয়া” বিশ্ববিদ্যালয় । প্ৰতিষ্ঠান। রাজাই ইহার কৰ্ত্তা ছিলেন, এবং বিহারের সমস্ত পরিচালনার ভায় তাহারই উপর ছিল এবং তঁহারই ইঙ্গিতে ইহার কাৰ্য্য নিৰ্বাহ হইত। ইহাকে লোকে “রাজকীয় বিশ্ববিদ্যালয়” ৰলিয়া জানিত । রাজা স্বয়ং পণ্ডিতদিগকে উপাধি ও পুরস্কার বিতরণ করিতেন, তথাপি তিব্বতীয় রাজদূত বিনয়ধর বিস্ময়ের সহিত ৰলিয়াছেনরাজা সভাগৃহে উপস্থিত হইলে ছোট বড় কোন শ্রমণই তাহাকে সন্মান দেখাইবার জজ দাড়াইতেন না। শ্রামাণ্য ও ব্রাহ্মণ্য-তেজের ইহাৱা প্রতীকস্বরূপ ছিলেন। “ৰিদ্বত্বঞ্চ নৃপত্মিক” শ্লোক শুধু কথার কথা ছিল না।--জীবনেও তাহা প্ৰতিফলিত হইত। জ্ঞানের ঈগম্বন্ধের সময়ে আচাৰ্য্যগণ। " আদায় বিশ্বের অন্য কোথাও হইয়াছে কিনা জানি না । দীপঙ্করের সময়ে ৰিক্রমশিলার নিম্নলিখিত অধ্যাপকগণ শীর্ষস্থানীয় ছিলেন,-দীপঙ্করের গুরু আচাৰ্য্য জিতারি, আচাৰ্য্য রাজবন্ত্র, আচাৰ্য্য জ্ঞানশ্ৰীমিত্রে ও আচাৰ্য্য রত্নকীৰ্ত্তি । DDiBB D EBDDD ggL C BD DBDD DBDBBuDD DDD BBDBBS BB ৰৌদ্ধজগতে বুদ্ধদেবের পরেই সন্মানিত, যিনি বাঙ্গালাদেশের নবম শতাষীয় সৰ্ব্বাপেক্ষ গেীয়ৰজনক জয়ন্তস্তস্বরূপ, যাহাকে আমরা অবিমূন্যতা ও মুখতার জন্য এতকাল জুলিয়াছিলাম-সেই আমাদের দুর্লভ দীপঙ্করকে আজ আমরা আমাদের বলিয়া জানিতে পারিয়াছি-পাশ্চাত্য ঐতিহাসিকদের দ্বারা আমাদের জ্ঞাননেত্র প্রবুদ্ধ হওয়ার ফলে। এজন্য পাশ্চাত্য পণ্ডিতদিগকে আমরা ধন্যবাদ দিব। পরবর্তী পরিচ্ছেদে দীপঙ্করের জীবনী সংক্ষেপে আলোচিত হইল।