3 სეo R * greatness are unthinkable without this prototype.” [ ভারতবর্ষের পূৰ্বাঞ্চলের মহৎ স্থাপত্য ও শিল্পপ্রভাব ভারতের চতুঃসীমার মধ্যে অতীব গুরুতর ; কিন্তু এই প্রভাব স্থানান্তরেও বিশেষরূপে দৃষ্ট হইয়া থাকে। পূৰ্ব্ব-ভারতের এই প্রভাব সুদূর পূৰ্বেভারতীয় দ্বীপসমূহেও সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক পরিমাণে হইয়াছে। বাজলার শিল্প চিত্র-বিস্কার (পট ও পুথির মলাটের ছবি প্রভৃতিতে) মধ্যেই স্বীয় মৌলিকত্ব ও বৈশিষ্ট্য বেশী দেখাইয়াছে ; ইদানীং স্থাপত্য-শিল্পেও (পাহাড়পুর, সপ্তম শতাব্দী) তাহা প্রচুর পরিমাণে আত্মপ্ৰকাশ করিয়াছে। পাল ও সেন-রাজত্বের মূৰ্ত্তি-নিৰ্ম্মাণের আদর্শের সঙ্গে সমস্ত আৰ্য্যাবর্তের সম্বন্ধ ও বাঙ্গলার শিল্পের প্রাধান্য বিশেষ ভাবে প্রমাণিত হইয়াছে ; পাহাড়পুরের শিল্প e স্থাপত্যের আদর্শ পূৰ্ব্বভারতের দ্বীপ-পুঞ্জে অকাট্যভাবে প্রমাণিত। খেরা (Khwar) মন্দির } সমূহের মহৎ স্থাপত্য শিল্পের আদি খুজিতে গেলে আমাদিগের পাহাড়পুরের आनर्भ! ौकांद्र कब्र छांज़ा १ांडारुद्र नादे । ] পরিশিষ্টাংশের প্রাদেশিক রাজ্যগুলির ইতিহাসের প্রতি আমি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি। এইসকল ইতিহাসে দৃষ্ট হইবে, প্রজারা মেষবৎ নিরীহ এবং রাজভক্ত ছিল না। অনেক সময়ে ইহার রাজাদের হননকারী ও ভাগ্য-বিধাতা ছিল । প্রজাদের অসন্তোষে ত্রিপুর-রাজ প্ৰতাপমাণিক্য ( ১৪৩৩ খৃঃ), BLDLDBBB SLBB SBDDBDD BDBBDB DSSL0LLBe gSSDBDD DS DD ES DuDBBDSSDBB DSSDB00 D BBB BDDBD BYBBD SDHtJSSD BB DBDBD DDS পাঠক মনে করিবেন না, প্ৰাদেশিক রাজগণের মধ্যে পূর্বোক্ত রাজগণই মাত্ৰ স্বীয় বিদ্রোহী প্ৰজা ও সৈন্যের হস্তে প্ৰাণ বিসর্জন করিয়াছেন, আমরা বাহুল্যভয়ে এই তালিকা বাড়াইলাম না। পাঠক ইতিহাস খুজিলে এই হতভাগ্যদের দলে আরও অনেক রাজা পাইবেন। প্ৰজা-কর্তৃক রাজ- প্ৰজারা কিছুতেই অত্যাচার সহ করে নাই। রাজার বংশধর না। নির্বাচন । থাকিলে রাজ্যোচিত গুণের পরিচয় পাইয়া ইহার রাজা নিৰ্বাচিত করিয়াছে। যে যে স্থানে তাহারা রাজাকে হত্যা করিয়াছে, পরবর্তী রাজাকেও তাহারাই মনোনয়ন করিয়াছে। ত্রিপুর-রাজ যশোমাণিক্যের পরে রাজবংশের কেহু উত্তরাধিকারী ছিল না। ;-“রাজ পুত্র পৌত্ৰ নাহি, নাহি রাজ-ভ্ৰাতা। কাহাকে করিব রাজা জানিয়া সৰ্ব্বথা । সেনাপতি মন্ত্রিগণ চিন্তিয়া তখন। কাহাকে করিব রাজা না দেখে লক্ষণ৷ মহামাণিক্য-বংশে কল্যাণ নাম খ্যাতি। যশোধর-কালে কৈলাগড়ে সেনাপতি । করেছে অনেক যুদ্ধ সেই মতিমান। সেই রাজযোগ্য হয় দেখ বিদ্যমান। এসব চিন্তিয়া সেনা-পাত্ৰ-মিত্ৰগণ। কল্যাণ নাম সেনাপতি বসে সিংহাসন৷” এই ব্যক্তিও পালষণীয় গোপালের ন্যায়ই নানা যুদ্ধে কৃতিত্ব দেখাইয়া স্বীয় রাজযোগ্য গুণাবলীর পরিচয়-প্ৰদানানত্তর প্রজাদের কর্তৃক রাজপদে অভিষিক্ত হইয়াছিলেন। কিন্তু ইনিই একমাত্ৰ প্ৰজানির্বাটি রাজা ছিলেন না। খৃষ্টীয় দশম-একাদশ শতাব্দীতে প্ৰাগজ্যোতিষপুরের মহারাজ ধৰ্ম্মপালও এইভাৰে প্ৰজাদের মনােনয়নে রাজপদ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। আসামের বৈকাশেম খািল', arafwffyn i
