ঐতিহাসিক যুগের পূর্বাধ্যায় RN কৰ্ণ অঙ্গদেশে* রাজত্বলাভ করিয়া পূৰ্ব্বভারতের সহিত সংশ্লিষ্ট হইয়াছিলেন। কিন্তু তাহার শিক্ষা-দীক্ষা ও শৌৰ্য-বীৰ্য্যের লীলাক্ষেত্র ছিল হস্তিনাপুর, ইন্দ্ৰপ্ৰন্থ ও কুরুক্ষেত্র। মহাভারতের এক বৃহৎ অংশ তাহার গুণগরিমায় পূর্ণ, সেই কীৰ্ত্তিকথা লইয়া পূৰ্বাঞ্চলের লোকেদের গৌরব করিষার কিছুই নাই ; কিন্তু আমাদের দেশে তাহার পরিচয় অন্তবিধ । তিনি পরশুরামের শিষ্য, অদ্বিতীয় বীর, দুৰ্য্যোধনের প্রিয়সখ ও কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে তাহার প্রধান অবলম্বন, এ সকল কথা লইয়া আমরা গৌরব করিব না। মহাভারতে অতি সংক্ষেপে তাহার আর একটি গুণের উল্লেখ আছে “তিনি প্ৰাৰ্থিগণের কল্পবৃক্ষ স্বরূপ ছিলেন, তিনি যাচাকদিগকে কখনই প্ৰত্যাখ্যান করিতেন না। সাধু ব্যক্তিরা তাহাকে সৎপুরুষ বলিয়া গণনা করিতেন, তাহার সমস্ত সম্পত্তি ব্ৰাহ্মণস্যাৎ হইয়াছিল, তিনি ব্ৰাহ্মণের জন্য জীবন দানেও উদ্যত হইতেন।”- কৰ্ণপৰ্ব্ব, ৯৫ অঃ, কালীপ্ৰসন্ন সিংহের অনুবাদ । কৌরবকুলের বর্ম-স্বরূপ মহারথ কর্ণ, যাহার মৃত্যু উপলক্ষে ব্যাস লিখিয়াছেন, * নদীসমুদয়ের গতি রুদ্ধ হইল, দিকবিদিকসকল ধূমাকীর্ণ ও প্ৰজ্বলিত হইয়া উঠিল...... মহাৰ্ণৰসকল সংক্ষুব্ধ ও ঢঙ্কায়মান হইল, বুধগ্ৰহ তিৰ্য্যক ভাবে অত্যুদিত হইলেন। অনল সদৃশ উল্কাপাত হইতে লাগিল, এবং বসুন্ধর আর্তনাদ করিয়া কম্পিত হইল।” ( কৰ্ণপৰ্ব্ব, ৯৫ অঃ) । আমাদের এই অঞ্চলে কৰ্ণ এতাদৃশ পুরুষ-সিংহরূপে বিশেষভাবে পরিচিত নহেন। আমরা তঁহাকে উপাধি দিয়াছি “ দাতাকৰ্ণ” । এই উপাধি যে তাহার যোগ্য, তাহা মহাভারতের পূৰ্যোদ্ধত কয়েকটি পঙক্তি দ্বারা প্ৰমাণ হইবে । * দাতাকর্ণা” নামক পুস্তকে যে একটা উপগল্প বৰ্ণিত হইয়াছে সেই অলৌকিক কাহিনীতে কর্ণের হৃদয় যে কত উচ্চ, তাহার দানশক্তি যে অপরিসীম। সেই কথা অতিরঞ্জনের ভাষায় কথিত হইয়াছে ; যেমন আমরা অসীম শক্তি দেখিয়া কোন মহাবীরের বহু হন্ত, বহু চক্ষু কল্পনা করিয়া তাহার কৰ্ম্ম-শীলতা ও অন্তদৃষ্টি সাধারণকে রূপক দিয়া বুঝাইয়া আসিয়াছি--রাবণ, কাৰ্ত্তবীৰ্য্যার্জন, শিশুপাল প্ৰভৃতি রাজাদের সম্বন্ধে ঐভাবের রূপ বর্ণনা করিয়াছি-কৰ্ণ সম্বন্ধে উপগল্পটিও তদ্রুপ একটি রূপকমাত্র। কিন্তু এদেশে তাহার দানশীলতার কথা এখন পৰ্য্যন্তও প্রবাদবাক্যের ন্যায় সুপরিচিত হইয়া আছে। ৰোধ হয় ইন্দ্ৰপ্ৰস্ত বা কুরুক্ষেত্রের পার্শ্ববৰ্ত্তী স্থানে তঁহার ‘দাতাকৰ্ণ” নাম কেহ জানেন না। अन्न-cशोब्रय कf।
- প্ৰাচীন অঙ্গ-মুঙ্গের সহ ভাগলপুর প্রদেশ। প্রাচীন কালে ভারতবর্ণ যে ১৬টি প্রদেশে বিভক্ত ছিল, অঙ্গ তাহার অন্যতম (অঙ্গুত্তর, বিনয়সূত্তে, দীঘনিকায়, গোবিন্দসুত্ত)। অঙ্গের রাজধানী ছিল চম্প-এই রাজ্যের ফুল, ফল বঙ্গে সুপরিচিত। এখনও চাপা ফুল, চাপা কলা প্রভৃতি শব্দ অঙ্গ দেশের কথা স্মরণ করাইয়া দেয়। লোমপাদ YDK SEE BDD BDBB Di iDE BDBDB uLu DK BDD SS DBBukT DBBDBBD D DBBBuDD D DBDB LLED SgD SDBDDD LLBt S BDDBB DB ES DDLLL SBLLL DLD rDLDD ELBL LLBBKY S DBE সৰ্ব্ব প্রখম অথৰ্ব্ব-সংহিতায় অঙ্গের উল্লেখ দৃষ্ট হয় (পঞ্চম কাও, ১০ অনুৰাক ) । নন্দলাল দেয়। ভারতবর্ষের ভৌগলিক অভিধান দ্রষ্টব্য ( ৭-৮ পূঃ) । ।
