পাতা:বেগম রোকেয়া রচনাবলী.pdf/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काकजनाङ्कचा কুজঙ্কটিকা মাত্র নাই গগন-মঞ্চলে; এসময় কাদম্বিনী কোথা গেছে চলে? লেয়ে দিলা অলসর মেঘমুক্ত দিবাকর সগলে আসীন হয়ে সুনীল অম্বরে ছড়াইছে হাসি হাসি উজ্জ্বল কিরণ রাশি, হ্রাসাইছে জ্যোত্রিঃধারে বিশ্ব-চরাচরে। লেয়ে সে লস্কর কর হাসাময় চুল্লার কিরণ-ক্সলকে যেন হালিন্থে পুলকে জীবজন্তু, নর, দেব ভুলোকে দুলোকে! এদিকে একটি দুটি বনফুল আছে ফুটি, এদিকে চায়ের ফুল মাধুরী ছড়ায় । বহে মৃদু সমীরণ করে স্নিগ্ধ প্রাণ মন, BBBB KK BBB BBS BB BB BBS সাগর-লহরি-প্রায় স্তরে স্তরে শোভা পায় ভূধর-তরঙ্গমালা ত্রিদিকে বিস্তৃত; কেবল দক্ষিণ দেশে অক্তি অপরূপ বেশে হরিন্থ প্রাস্তুরবানি রয়েছে নিদ্ৰিত । পূর্বের পর্বত্নস্থানি আপনারে শ্রেষ্ঠ জানি গৌরব-পরকে যেন চুম্বিছে গগন । পশ্চিমের উপত্যকা দাড়ায়ে রয়েছে একা বুকে লয়ে গোটা কত সুরমা ভবন । গুকি ও অনেক দূরে উত্তর-গিরির চূড়ে স্বপাকার মুক্তা হেন ও কী দেখা যায়। বুঝি কাঞ্চলজুঙ্গা তাই তো কাঞ্চনজঙ্গা। কী হেতু কাঞ্চন' নাম কে দিল উহায়? জ্ঞ তো স্বর্ণবর্ণ নয়, মুক্তা নিভ সমুদয় ধবল তুষার-স্তম্ব অক্তি মনোহর। মরি। কিবা সমুজ্জ্বল রবি-করে ঝলমল করে কত মনোরম প্রাণমুগ্ধকর। শ্যামল ভূধররাক্তি যেন গো ভূপতি সাজি কাঞ্চলে মুকুটন্ধপে পরেছে মাথায়! এমন ভূষণ পেয়ে গিরিরাজ ধন হয়ে প্ৰণমিছে নন্তশিল্পে কাঞ্চনের পায়। নির্মল তুষার গলে কাঞ্চলের পদতলে বহিছে নীহার-নদী কত লা সুন্দর। কে যাৰে ও-হিমদেশে কে কহিবে দেখে এসে |- 8 на