"ΤΙΡΙτTΕΡΒΕΠ чтEт ঙ্কি শান্ত্রির কোলে নীৱলে ঘুমা ও রাণি । তুষার আশ্বরে ঢাকি মোহন মূলভিখানি । মাষ্ট্র কি ছোমার রাজ্যে জনতার কোলাহল. লাহে না কি কলকণ্ঠ মুখর বিহঙ্গ দল ? নাই কি কুসুম তথা,--আলির ঝঙ্কার নাই ? নির্বিবাদে শিল্ম হেন নিলিত রয়েছে তাই । হিমাদি পৰ্বত্র রাজো একচ্ছত্র অধিপতি, তাহার দুহিতা তুমি, গুণে যিনি সরস্বতী । তোমার কটাক্ষে দেবি ! মহা মুখ করি হয়, বারেক দর্শন পেলে চির মুক কথা কয় । জাগ্রত প্রহরী সম রাশিক্ত নল ঘন তুর রাজ-অন্তঃপুরে ঘিরে থাকে অনুক্ষণ । তুলল রক্ষক হাতে লয়ে অস্ত্র অনুকার রক্ষিতেছে দিবানিশি ও পুরীর সিংহদ্বার হেরিত্বে তোমারে তাই কত শত ভক্ত এসে না পেয়ে দর্শন ত্বৰ ক্ষুন্নচিত্তে ফিরে দেশে । আমিও এসেছি রাণি! তোমারে লেখিব বলে, মাসাধিক কাল হত্নে আছি ত্তব পদতলে । কি মনে করিয়া বালা । দিলে মোরে দরশন । (চাতকীর পক্ষে যেন বিনা মেঘে বরিষণ।) হেরিয়া তোমায় ওগো কি হর্ষে ভুকিল মন এক মুখে কি প্রকারে করিব তা বরণন । বিমল অম্বরে এবে একটুকু মেঘ নাই, যৱনিকাথানি যেন উঠিয়া গিয়াছে জাই । কত ঘুমাইবে দেবি চেয়ে দেখ আঁখি খুলে উস্কা শীর্থে আরক্তিম অঞ্চল নিতেছে তুলে, পূৱৰে বালার্ক হের, (আমরি কি চমৎকার) প্রেরিছে তোমায় রাণি! স্বর্ণকার উপহার। এখন জাগিলে দেখি হাসিছ মধুর হালি, মাৰিতেছ বর অঙ্গে কলক-কিরণ-রাশি। পরি ঐ হৈম ছটা, কি সাজে সাজিলে বালা! মুক্তানিভ শুক্লাম্বরে তৱল সুবর্ণ ঢালা হেরি সে অপূর্ব কান্ত্রি মুদ্ধ হল চরাচর, ৰলিহরি, যাই আহা! কিবা রূপ মনোহর । শ্যামল ভূধর শিরে কাঞ্চন মুকুট তুমি, H Hէր
