পাতা:বেজায় রগড় - ভূপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেজায় রগড় ३२ যো । আচ্ছ—তাই দিমু। তিনশত টাহাই দিমু— রাম। মোদাৎ ওকে কিছু এখন ব’লবেন না ! ও যদি শোনে যে আমি এত কম টাকায় ওকে বেচ ছি—ও কিছুতেই থাকবে না। ও ব’লবে—দু’হাজার পাচহাজাৰ দাও— ষো হ:—ঝারু দিমু! আমি বঙ্গজ,–টাহা খুবই বুঝি ! ওয়ার সাথে আমার টtহার কথায় অবশ্যক কি ? রাম। চলুন—আপনার বাড়ীতে বসে লেখাপড়া ক’রে দিইগে ! ঐ আসছে— (পদ্মলাল ও জীবনধনের পুনঃ প্রবেশ ) ষো। অারে জীবন–কি থাইছ ? জী। গুজা খাইছি ! বামুন গুজা কিনে দিছে— ষো । আরে বর্বর ! কর্জ করি গুজা খাইছ ? কাগের বিষ্ঠা খাইছ ? জী। এই বামুনড পয়সা দিছে— প। থাক-থাকৃ—বাবুজি ! মনিবের ছেলেকে দু’পয়সা খাবার কিনে দিইছি—আমার ছাপন্ন পুরুষ স্বর্গে গেছে ! রাম। কি বাবুমশাই—কেমন চাকর ? ষো। আইস—আইস—বাসায় আইস— প । ( জনাস্তিকে রামকমলকে) মামা! আজকের খ্যাটুটা বাগিয়েছ । তো ? বেশ বাবা—বেশ ! রাম । তোর কেমন চাকরি ক’রে দিইছি—দেখ বি এখন রে বেটা ! তুই যেমন চিরদিন আমার পেছনে লাগিস্—-আমি তো আর তা পাৰ্ব্বনা ! প। কেন মামা—আমি কি ফিঙ্গে ? জী। বাওয়া—ঘরে যাইমু হু-উ-উ-উ– ষো চ–চ—আর বায়না ধরিস না— ( সকলের প্রস্থান )