পাতা:বেজায় রগড় - ভূপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেজায় রগড় ぐや ষো । আরে কত্রী—স্তাহ আইসে ! চুল্লা জলতি লেগেছে—সে হালার পুত হাল বামুন চ্যাংরাডা গেল কোয়ানে ? মাত তোমার চুল্লা জ্বালতি গেছে—পোড়ারমুখ ! আমি তারে মাথার ফিতা কিন্‌তি পাঠাইছি,—চান কইরে চুল বাদতে পারছিনা,— আর তুমি হনুমান মুখ খিচাইচ ? ষো। হ:—তুমি পাঠাইছ ? তাই কও ! আমার গাঢ় হইছে কত্ৰী ! দল আমার ! গোসা কইরোনা ! তোমার কামের লেগে—চুল্লা তে৷ দুরের কথা—আমার সর্ব আরৎ দনদৌলৎ জইলে যাকৃ—তাও মানিনা ! তুমি আমার সর্বস্বদন,—তুমি আমার দেবদেবী—দুর্গাকালী—জোগদ্ধাত্রী — কীৰ্ত্তিক গণেশ–লক্ষ্মী সরস্বতী— মাত । কোর্ভা । আজ আমারে গোরের মাটে বাসকুপ দেহাবে চল । মো ! দেহাব অ্যানে মাণিক ! তোমারে কি না দেখাইছি মাতুরাণী ? বাস্কুপ—খুটকুপ-দরীকুপ—বোরদেীর—সারকস্—থাটার—এই শীতে সব দেখাইমু কও— মাত । ( শিশুর ন্যায় ক্ৰন্দন-সুরে ) হু—উ —কোর্তা ! আমি একদিন চিরিয়াখান দেখতে যামু— সো । সেতো গরে বইস্তা দেহাতে পারি মাতুদন ! আমি বাদর নাচ নাচতি পারি--গাদার ডাক ডাকৃতি পারি—উলুক সাজে উকু উকু কর্তি পারি— মাত । কোর্তা ! আমারে এক কৌটা হুটেলের বিস্কাটু আনয়ে দাও—আমি আর আমার জীবনদন কুন্ত্র কুস্থ কইরে তোমার কাছে বইস্ত বইস্তা থাইমু । ষো। আরে—তার জন্য চিন্তা কি মাতুঙ্গন ? আমি তোমারে