দ্বিতীয় অধ্যায় ; চতুর্থ পাদ। è ò) করিয়াছিলেন। সুতরাং সৃষ্টিতে তখন জীবও ছিল। তাহা হইলে নামরূপের DBDDDBBB BBB BBDD BDBBDLDDDS D DBDDBDBD DBB DBBSDDYSYS নামরূপের সৃষ্টির সামর্থ জীবের নাই। পরমেশ্বরই তাহা করিয়াছেন, ত্ৰিবৃৎ প্রক্রিয়ার দ্বারা। ত্রিবৃৎ প্রক্রিয়া, জগৎ সৃষ্টির এক প্রক্রিয়া । তার বিবরণ এই। তুমি দেখিলে, প্ৰবল অগ্নি জলিতেছে ; ছন্দোগ্য। ৬৪৯ বলিলেন, অগ্নির যে লোহিত রূপ, তাহা তেজেরই রূপ ; তাহার যে শ্বেতরূপ, তাহা “জলেরই রূপ ; তাহার যে কৃষ্ণরূপ, তাহা অল্পেরই রূপ। বেদান্তে অন্ন শব্দের দ্বারা জড় পৃথিবীকে বুঝানো হয়। পুনরায় শ্রুতি বলিলেন “অনাগাৎ আগ্নেরগ্নিত্বম অগ্নির অগ্নিত্বই চলিয়া গেল। সুতরাং বস্তুর নাম ও রূপ সবই মিথ্যা ; তেজ, জল ও অন্ন, এই তিনের রূপই বিশ্বপ্ৰপঞ্চরূপে প্ৰতিভাত ; বস্তু নাই, পরিবর্তে আছে তিন মহাভূতের রূপ । যখন বলা হয়, ব্ৰহ্ম ভুবন সুন্দর, তখন শ্রুতি ধীরে ধীরে বলেন যাহাকে সৌন্দৰ্য বলিতেছ, তাহা তেজের, জলেক্স ও অন্নের রূপ ভিন্ন কিছু নহে। ত্ৰিবৃৎ কারণের প্রক্রিয়া এই e-S3 @丐美+西可器+四西希=》@丐四咀1 জল $ + তেজ } + অন্ন ? - ১ জল অণু। অন্ন ই+ তেজ } + জল ষ্ট্র = ১ অন্ন অণু। এই হারে যত কিছু জড়বস্তু গঠিত। ইহাতে দেখা যাইবে যে আকাশ ও বায়ু এই দুই মহাভূতকে বাদ দেওয়া হইয়াছে ; অথচ সৃষ্ট বস্তুতে আকাশ ও বায়ু বর্তমান ; এজন্য পকীকরণ নামে সৃষ্টির আরো এক প্রক্রিয়া আছে ; তার নাম পঞ্চীকরণ ; পঞ্চীকরণের উদাহরণ তেজ উ + আকাশ + বায়ুঃ + জল + অন্ন = ১ তেজ অণু। ছান্দোগ্য উপনিষদ। কিন্তু ত্ৰিবৃৎ কারণেরই উল্লেখ <ffa i যদি কহ পৃথিবী জল তেজ এই তিন একত্র হইলে তিনের কার্যের ঐক্য হয় এমত কহিতে পরিবে না ৷ মাংসাদি ভৌমং যথাশব্দমিত রয়োশ্চ || ২৪|২০ ৷৷ মাংস পুরৗষ মন এই তিন ভূমের কার্য। আর এই দুয়ের অর্থাৎ জল আর তেজের তিন তিন করিয়া ছয় কাৰ্য হয় ; জলের কার্য মূত্র
