পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/২২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় অধ্যায় ৪ দ্বিতীয় পাদ YAN ছাঃ (৮৩২ ) মন্ত্রে আছে, সকল প্ৰাণী অহরহ এই ব্ৰহ্মলোকে যাইতেছে, DDD DBBLD DD SSDB S0YL DBDDDBS TBuBB LLL BBBBBLBDD D বিন্দন্তি)। সুতরাং জীবসকল ব্ৰহ্মেই শয়ন করে, ব্ৰহ্ম হইতেই জাগিয়া Ecð যে জীব সুষুপ্তিতে ব্ৰহ্মে গমন করেন, জাগরণে সেই জীবই উত্থিত হন। কি ? এক কলসী জল সরোবরে ঢালিয়া ফেলিয়া পুনরায় এক কলসী জল তুলিলে পূর্বের জল তো উঠে না ; ব্ৰহ্মে শয়ান জীবই জাগরণে উখিত হয়, এই বিশ্বাসের প্রমাণ কি ? নবম সূত্রে তাহারি উত্তরে বলা হইয়াছে, সেই জীবই উঠে (স এব।)। কর্ম, অনুস্মৃতি, শব্দ অর্থাৎ শ্রুতি ও বিধি। সূত্রে tt BBB SSDBDD SDDBBDBS DBBBDD SDDBD BB DDS কর্মশেষ, নিদ্রার পূর্বে ও পরে একই আমি আছি। এই অনুভব, পূর্বাধিনাদের স্মরণ, বেদ এবং বিধি। পূর্বধনাদের স্মরণ এই যুক্তি রামমোহনের নূতন যুক্তি ; কিন্তু এর অর্থ কি ? ধনা শব্দ বাঙ্গালায় নাই। রামমোহন গ্রন্থাবলীর দ্বিতীয় সংস্করণে এই পাঠই আছে। যদি ছাপার। ভুলে ধনীশব্দের স্থানে ধনা হইয়াছে বলা হয়, তবে অর্থ দাড়ায়, শয়নের পূর্বে যে ধনীদের জানা ছিল, উত্থানের পরেও তাহাদিগকে স্মরণ করা সম্ভব হইল। সুতরাং সুপ্ত এবং উত্থিত একই জন। ব্যাখ্যা সহজবোধ্য। মূৰ্ছাকালে জ্ঞান থাকে নাই। অতএব মূৰ্ছা জাগ্ৰাৎ এবং স্বপ্নের ভিন্ন, আর শরীরেতে মুৰ্চ্চাকালে উষ্ণতা থাকে এই হেতু মৃত্যু হইতেও ভিন্ন হয়, অতএব এ তিন হইতে ভিন্ন যে মূৰ্ছা সে সুষুপ্তির অন্তৰ্গত হয় uANV মুগ্ধেহৰ্দসম্পত্তিঃ পরিশেষাৎ ৷৷ ৩২॥১০ ৷৷ মূৰ্ছা সুষুপ্তির অৰ্দ্ধাবস্থা হয়, যেহেতু সুষুপ্তিতে বিশেষ জ্ঞান থাকে নাই মূৰ্ছাতেও বিশেষ জ্ঞান থাকে না ; কিন্তু সুষুপ্তিতে প্ৰাণের গতি থাকে মূৰ্ছাতে প্ৰাণের গতি থাকে না, এই ভেদপ্ৰযুক্ত মূৰ্ছা সুষুপ্তি छशेउ७ ख्रिश्न श्श ॥ ७॥२॥s० ॥ টীকা-১০ স্বত্ৰী-মানুষের চারি অবস্থা, জাগ্ৰাৎ, স্বপ্ন, সুষুপ্তি ও মৃত্যু ; ) R