পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/২৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় অধ্যায় ; চতুর্থ পাদ RVD ख्ञषग्रन्नन्नमाह्ववङः ॥७॥8»२ ॥ যেখানে বেদে কহিয়াছেন যে বেদাধ্যায়নবিশিষ্ট ব্যক্তি কর্ম করিবেক সেখানে তাৎপর্য জ্ঞানী না হয় ; বরঞ্চ তাৎপৰ্য এই যে অর্থ না জানিয়া বেদাধ্যয়ন যাহারা করে এমত পুরুষের কর্ম কর্তব্য KI I Sol 8 9 ? ' TRTflife, i ve 18ye I যেখানে বেদে কহেন শতবর্ষ পৰ্যন্ত কর্ম করিবেক সেখানে জ্ঞানী কিম্বা অন্য এরূপ বিশেষ নাই, অতএব এ শ্ৰদ্ধতি অজ্ঞানিপার হয় it v08 SVO N স্তুতয়েইনুমতির্ব ॥ ৩৪৷৷১৪ ৷৷ অথবা জ্ঞানীর স্তুতির নিমিত্তে এরাপ বেদে কহিয়াছেন যে, জ্ঞানবিশিষ্ট হইয়াও শতবর্ষ পৰ্যন্ত কর্ম করিবেক, তত্ৰাপি কদাচিৎ কর্ম সেই জ্ঞানীর বন্ধনের হেতু হইবেক না ৷৷ ৩৪৷৷১৪ ॥ qsaq*q5‘rcsGI t5Q<p I 0,8IsC I 6वgल कgश्न cश cकांन उद्धांनौब्रा আত্মাকে শ্রদ্ধা করিয়া গাৰ্হস্থ্য BB DBBE DBBD DDDBBDS DD BBtBDD LBLBLBE DDDD fief eIsIS ( A Boaqeje n \OI8ISV II বেদে কহিতেছেন যে, যখন জ্ঞানীর সর্বত্র আত্মজ্ঞান উপস্থিত হয় তখন কোন নিমিত্তে কর্মাদিকে দেখেন না, অতএব জ্ঞান হইলে পর কর্মের উপমর্দ অর্থাৎ অভাব হয় ॥ ৩৪/১৬ ॥ টীকা-১৬শ সূত্রের তাৎপৰ্য এই যে, যে জ্ঞানীর কাছে সবই আত্মস্বরূপ হইয়াছে, তাহার নিকট দ্বিতীয় বস্তুই নাই, কর্মের অস্তিত্ব তো দূরের 夺引1