Č९gादन (२७) দেখিতে পারে না, জানিতে পারে না, অথচ তিনি আছেন ; তিনিই সাক্ষাৎ ব্ৰহ্ম, BBDD BDDSSDDDD DDD BB BDDDBD DBB BKDt DB BBDBDuBDB BBB আনন্দগিরি যে টীকা করিয়াছেন, তাহাতে ওই প্রশ্নের উত্তর সহজে পাওয়া যায়। তিনি বলিয়াছেন, “যথা প্ৰদীপো লৌকিকজানেন প্ৰকাশ্যে, ন স্বপ্নপ্রকাশকং জ্ঞানং প্ৰকাশযতি, তথা দৃষ্টি-সাক্ষী দৃষ্ট্যা ন প্ৰকাশ্যতে।” সন্ধ্যার অন্ধকারে ঘরে। প্ৰদীপ জলিল, আমরা সেই প্ৰদীপ ( আলো ) দেখিলাম, সুতরাং প্ৰদীপের আলো লৌকিক জ্ঞানের গোচর হয়। দ্বিপ্রহরে ঘুমাইলাম ; স্বপ্নে দেখিলাম কাশী গিয়াছি; স্বপ্নে কাশীর দৃশ্য স্পষ্টভাবে দেখিলাম ; কিন্তু যে আলো স্বপ্নের দৃশ্যগুলি উদ্ভাসিত করিল, সেই আলোর প্রতিফলনই দেখিলাম, কিন্তু আলো দেখিতে পাই না । আমাদের চক্ষু বাহবিস্তু দেখে ; ইহাই লৌকিক দৃষ্টি ; কিন্তু যাহা আমাদের দৃষ্টিকে ও বাহাবস্তুকে যুগপৎ প্ৰকাশ করিতেছে, সেই সাক্ষী চৈতন্যকে আমরা কখনো দেখিতে পাই না । অর্থাৎ আত্মার দৃষ্টি বা প্ৰকাশ বা জ্যোতিঃ নিত্য ; আমাদের লৌকিক দৃষ্টি সেই নিত্যদৃষ্টির প্রতিচ্ছায়ামাত্র ; আমাদের লৌকিক জ্ঞান সেই প্ৰতিচ্ছায়া দ্বারা ব্যাপ্ত ; তাই আমরা কখনো দেখি, কখনো দেখি না ; কিন্তু আত্মার দৃষ্টি বা প্ৰকাশ বা জ্যোতিঃ সতত বর্তমান ; তাহ অন্ধকারকে ও সুৰ্যকে সমভাবে সতত প্ৰকাশ করিতেছে ; আত্মার দৃষ্টি বা জ্যোতিঃ আত্মাষ্ট, ব্ৰহ্মই। সমস্ত প্ৰপঞ্চ আত্মাতে, ব্রহ্মেতে অধ্যস্তমাত্র। ঘটপটাদি ব্ৰহ্মের সত্তাদ্বারা প্ৰত্যক্ষ হইতেছে এই কথার ইহাই তাৎপৰ্য । পরবর্তী ব্ৰাহ্মণে কহোল নামক ব্যক্তিও একই প্রশ্ন করিয়াছিলেন। সেখানে যাজ্ঞবল্ক্য দেখাইয়াছেন যে আত্মার অশনায়া পিপাসে, শোক, মোহ ইত্যাদি নাই ; এবং এষণা পরিত্যাগ ব্ৰহ্মপ্ৰাপ্তির জন্য প্ৰয়োজন । এই প্রসঙ্গে আরো বক্তব্য এই,-প্ৰপঞ্চ শব্দটী প্র+পচি ধাতু হইতে নিম্পন্ন । পচি ধাতুর অর্থ বিস্তার ; সুতরাং বাহিরে যে বিস্তার বোধ হয় তাহাঁই প্ৰপঞ্চ । সাক্ষাৎ শব্দটার অর্থ ব্যবধান-রহিত ; ব্যবধানও বিস্তারই বোঝায়। আবার সর্বান্তির শব্দের অর্থ সকলের অভ্যন্তৱস্থিত ; অভ্যস্তর গভীরতা বোঝায় । আত্মার বিস্তার ও গভীরতা আছে কি ? বিস্তারের ধারণা হয় কি প্রকারে ? আমরা চন্দ্ৰ দেখিলাম, তারপর সুৰ্য, তারপর নক্ষত্রমণ্ডল, তারপর নীহারিকাপুঞ্জ দেখিলাম। আমাদের বিস্তারের ধারণা হইল ; অর্থাৎ খণ্ডিত দেশভাগসকল BBBD BDt KD DYBLD BBD KBDS DDBD BDBYDBB BDDB DDBS DD
