পাতা:বেশ্যা গাইড - গিরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

( ২৩ )

(তদ্রূপ হাস্পাতালের কার্য্য সম্পাদনার্থ

বিধানের কথা)

 ১৩ ধারা। এই আইনমতে স্পর্শাক্রামক রোগের চিকিৎসা পাইবার জন্যে যে বারস্ত্রীদিগকে রাখিবার অনুমতি হয় এবং যাহারা তর্জ্জ্বন্য তথায় থাকে, স্থানীয় গবর্নমেণ্ট সেই২ স্ত্রী সম্পর্কে ঐ হাস্পাতালের পরিদর্শন ও কার্য্য সম্পাদন ও শাসনের বিধান করিবেন।

 ঐ বিধান এই ধারানত বিধান বলিয়া ঐ গবর্নমেণ্টের সেক্রেটরী সাহেবের দ্বারা স্বাক্ষর করা গেলে তাহা এই আইনের কার্য্যপোলক্ষে ঐ বিধানের প্রমাণ পত্র হইবে ইতি।

(নোটিস পাইলে রেজিষ্টরী বেশ্যাদের

হাস্পাতালে যাইবার কথা)

 ১৪ ধারা। স্থানীয় গবর্নমেণ্ট সময়ে২ যে কর্ম্ম কারককে নিযুক্ত করেন তিনি এই আইনমতে রেজিষ্টরি হওয়া কোন স্ত্রীকে নোটিস দিলে ঐ নোটিসে সর্টিফিকট প্রাপ্ত যে হাস্পাতালের নাম লেখা থাকে ঐ স্ত্রীর সেই হাস্পাতালে গিয়া চিকিৎসার জন্যে থাকিতে হইবে।

(না যাইবার কি যাইব না ইহা কহিবার

দণ্ডের কথা)

 নোটিস দেওয়া গেলে যদি ঐ স্ত্রী নোটীসের লিখিত সময়ের মধ্যে সেই হাস্পাতালে না যায়