পাতা:বেশ্যা গাইড - গিরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

( ৩২ )

 এই স্ত্রীলোক থানায় যাইতে চাহে না কিন্তু এই তর্ক করে যে সামান্য বেশ্যাবৃত্তি যাহারা করে ও যাহারা বেশ্যালয় রক্ষকের ব্যবসা চালায় তাহাদের নিমিত্তেই ১৮৬৮ সালের ১৪ আইন কেবল হইয়াছে।

 এজন্য প্রার্থনা এই যে এডবোকেট জেনেরেল ১৮৬৮ সালের ১৪ আইনটী পাঠ করি এই বিষয়ে উপদেশ দিবেন যথা প্রত্যেক ভাব গতিকে থানায় হাজির হইয়া আপনার নাম রেজিষ্টরি করাইতে সে আবদ্ধ আছে কি না এবং কলিকাতার সকল বেশ্যার প্রতি কিম্বা যাহারা কেবল সামান্য বেশ্যাবৃত্তি করে ও বেশ্যালয় রক্ষকের ব্যবসা চালায় তাহাদের প্রতিও আইন খাটিবার অভি প্রায় আছে।

উপদেশ।

 আমার মতে অভিযোগকারিকে কি অন্য কোন স্ত্রীলোককে, সামান্য হউক বা না হউক, দিতে পূলিষের ডিপূটী কমিশ্যনারের এই মর্ম্মে তলব দিতে কোন ক্ষমতা নাই যে সেই স্ত্রীলোক ১৮৬৮ সালের ১৪ আইন ক্রমে রেজিষ্টরি হইবার জন্য তাহার নিকট হাজির হইবে যে স্ত্রী রেজিষ্টরি না করিয়া সামান্য বেশ্যাবৃত্তি করে ঊর্দ্ধ সংখ্যায় তাহার দণ্ড হইতে পারিবে কিন্তু পুলিষ