পাতা:বৈকুন্ঠের উইল - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वकूर्च्छन्न उद्देश Wy দিখা বই খুলে কপি করে দিলে-ওরই ডাইনে বঁায়ে মল্লিকদের দুই ছেলে বই খুলে লিখতে লাগল-আমি দেখেও দেখলুম। না-বরং হতভাগাটাকে চোখ টিপে একটা ইসারা পৰ্য্যন্ত করে। দিলুম, কিন্তু সেই যে বোদা বলদের মত হাত গুটিয়ে বসে রইল, কোনদিকে চোখ পৰ্য্যন্ত ফেরালে না। নইলে আশু মল্লিকের ছেলে পাশ হয়, আর ও হ’তে পারে না ! সত্যি কি না, ওকেই জিজ্ঞেস করে দেখ দেখি মা। বলিয়া জয়লাল মাষ্টার লাঠিটা তুলিয়া লইয়া সহসা গোকুলের প্রতি একটা খোঁচানোর ভঙ্গী BDBDD DBBBDBDBDS BBDBD DBD DDuBBBDBS SBDDDDS ঠ্যাঙানোর প্রবৃত্তিটা শান্ত করিয়া লইলেন। কিন্তু গোকুল ভয়ে শিহরিয়া উঠিল। নিমিষের মধ্যে ভবানী দুই বাহু বাড়াইয়া তার এই সপত্নীপুত্রটিকে বুকের কাছে টানিয়া লইলেন। গোকুলের মা নাই। মাকে তাহার মনেও পড়ে না। এই বিমাতার কাছেই সে মানুষ হইয়াছে। আজই ইস্কুল হইতে ফিরিয়া কঁদিতে কঁাদিতে যখন সে তাহার কাছে আসিয়া পড়িল, তখন হইতে আর তাহাকে তিনি কাছছাড়া করেন নাই এবং এতক্ষণে তঁহাদের চুপি চুপি এই সকল কথাই হইতেছিল! গোকুলের মাথায় মুখে হাত বুলাইয়া স্নেহার্ড মৃদুকণ্ঠে বলিলেন, হাঁ বাবা, আর সব ছেলেরা বই দেখেছিল, তুমি শুধু কোন দিকে তাকিয়ে দেখাও নি ? গোকুল কিছুই বলিতে পারিল না। নিজের অক্ষমতার ইহাও একটা প্ৰকৃষ্ট প্ৰমাণ মনে করিয়া সে লিজায় একেবারে অধোবদন হইয়া গেল। কিন্তু কথাটা ঘরের মধ্যে বৈকুণ্ঠের