RS বৈকুণ্ঠের উইল কারো কথাই বিশ্বাস করবে না। বাপ-মায়ে আমার কি সর্বনাশই করলে! বলিয়া গোকুল সহসা আৰ্ত্তস্বরে কঁাদিয়া ফেলিল। বঁড়িয্যোমশাই তাহাকে অনেক প্রকার সাত্মনা দিয়া এবং তাহার এ অবস্থায় কোনমতেই সেস্থানে যাওয়া হইতে পারে না বলিয়া, কালই হারাণের দ্বারা তাহাকে আনাইয়া দিবেন, বার বার প্রতিজ্ঞা করিলেন। গোকুল নিরুপায় হইয়া আর পাঁচখানি নোট হারাণের খরচের বাবদ ধরিয়া দিয়া চোখ মুছিতে মুছিতে বাটী ফিরিয়া গেল। জয়লাল মাষ্টারকে গোকুল গোপনে আশী টাকা ঘুস দিয়া আসিয়াছে-কথাটা প্ৰকাশ হওয়া পৰ্যন্ত অনেকেই তাহার নিৰ্ব্ববুদ্ধিতা লক্ষ্য করিয়া কটাক্ষ করিয়াছে। সে বিনােদের জন্য ছট্ফট্ করিতেছে, অথচ বিনোদ তাহাকে ভ্ৰক্ষেপের দ্বারাও গ্ৰাহ করে না- এমন ধারা একটা আভাসও বাড়িসুদ্ধ সকলের চোখে মুখে অনুভব করিয়া গোকুল মনে মনে অত্যন্ত সঙ্কুচিত হইয়া উঠিতেছিল। বাড়ির গাড়ী বোধ করি এই লইয়া দশবার চুচুড়া ষ্টেসন হইতে ফিরিয়া আসিল। গোকুল তাচ্ছিল্যাভরে কোচম্যানকে ‘প্রশ্ন করিল, আর কি কলকাতার গাড়ী নেই যে, তোরা ফিরে eलि ? या, यां, 6डांब्रों कि८द्रों 65 बी । কোচম্যান বিনীতভাবে কহিল, আরো দুখানা আছে বটে, কিন্তু ঘোড়া দানা-পানি পায় নাই বলেই চলে আসতে হ’ল ।
