পাতা:বৈরাগ্য-বিপিন-বিহার.djvu/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سو ونW বৈরাগ্য-বিপিনবিহার। চক্ষে যা এখানে দেখি শুনি যা প্রবণে, নীরস কিছুই নাহি বোধ হয় মনে । রজস্তম না পরশে দেখিলে এ হ্রদ, ধন্য ধন্য হ্রদ তুমি জ্ঞানীর সম্পদ । এইরূপ আনন্দে আছেন মহাভাগ ; রবি অস্তে যায়, শূন্যে ধরে রক্ত রাগ । সুন্দর সুরভি সব ছুটিয়া আসিছে, পাছু পাছু বৎসগণ ধাইয়া যাইছে। গোধূলি পুরিল বনে গোধূলি আইল, মধুর প্রদোষ বায়ু বহিতে লাগিল । পাখী সব কলরব করিয়া আসিছে, বরাহ মহিষগণ সলিল ত্যাজিছে । ভল্লক ভল্ল কী সব জলের লাগিয়া, হুহুঙ্কারে গিরি হতে আসিছে নামিয়া । ' পাপিয়া গজল দিয়া ধরিয়াছে তান, উদিত যামিনী-পতি দিব। অবসান । সঙ্কাষিয়া হ্রদে যোগী মধুর কথায়, আসি বলে হাসি হাসি হলেন বিদায় । ধুম প্রায় হুইয়াছে বন সমুদয়, .” নয়নে সুস্পষ্ট আর দৃষ্টি নাহি হয় । গগনে শীতল রশ্মি সহায় হইয়', ' লয়ে যান যোগীবরে পথ দেখাইয়া । থাকিয়। পথের মাঝে বিস্তর অস্তরে, c६८५न चांश्वश् शिंख्रि मघन-फैशृ८ब ।।