১ ৯৩ ৷ ভূপতি তাহার হৃদয়গ্রাহী গীত শ্রবণ করিয়া উদ্যানমধ্যে অন্বেষণ করিতে করিতে লতামধ্যে তাহকে দেখিতে পাইলেন । ১২৫ ৷ রাজা শঙ্কিত হইয়া গাঢ় কামমদে মত্তপ্রায় শীঘ্রগকে জিজ্ঞাসা করিলেন তুমি কি সোশুম্বাকে ও তাহার শরীরের লক্ষণ জান । ১২৬। শীঘ্ৰগ বলিল বিম্ববও পাটলবণ সোশুস্বাকে জানিব না কেন । রাগরাজ্যস্বরূপ তদীয় অধরে মনোভব স্বয়ং বসিয়া আছেন । ১২৭ ৷ তাহার উরুমূলে যেন কন্দপকর্তৃক বিন্যস্ত কমনীয় রেখাময় স্বস্তিক চিহ্ন আছে এবং তাহার স্তনমণ্ডলে লাবণ্যতরঙ্গসদৃশ আবৰ্ত্ত(*博5| 5tびg | >ミb রাজা এই কথা শুনিয়া সদ্যঃসন্তাপে শোষিত চিত্তের অনুরাগকুহুম নির্মাল্যজ্ঞানে ত্যাগ করিলেন । ১২৯ ৷ রাজা বলিলেন শত চেষ্টা করিয়া ও নারীগণের স্বভাব রক্ষা হইতে পারে না । আকাশকুসুমের মালার ন্যায় সতী কিছুতেই হইতে পারে না । ১৩০ } রাজা এই কথা বলিয়া ঐ অন্ধসহ সোশুম্বাকে গর্দভে আরোপণ পূর্বক সত্বর নগরের বাহিরে শ্মশানকাননে ত্যাগ করিলেন। ১৩১। নির্লজ্জা সোশুম্বা ঐ অন্ধের সহিত বনমধ্যে গমন করিতেছিল সন্ধ্যাকালে একদল চোর অপহৃত সম্পত্তিসহ তাহদের নিকটে আসিয়া, ছিল । ১৩২ ৷ অনন্তর কতকগুলি লোক তাড়া দেওয়ায় চৌরগণ পলাইয় গেল এবং নিরপরাধ অন্ধ চৌরভ্রমে নিপতিত হইল । ১৩৩ ৷ একটা চেীর সেই রাত্রি সোশুস্বাকে উপভোগ করিয়া তাহার আভরণগুলি গ্রহণ পূর্বক নদী পার হইয়৷ চলিয়া গেল। ১৩৪ ৷ সেই কারণ্ডব নদীতীরে বস্ত্রহীন ও সকজল নয়নজলে মলিন স্তনী সোশুম্বা শোক করিতে লাগিল । ১৩৫ ৷ &尊
