ఫి రిం তপোবনবৰ্ত্তী মৃগের প্রতি মৃগয়া করিতে আসক্তিবশতঃ রাজার প্রতি এই প্রকার মুনিশাপ পুত্রাকারে উৎপন্ন হইয়াছিল। ৪৮ । ইত্যবসরে বৈশালিকগণের অগ্রগণ্য মহান আম্রবনে কদলীষ্কন্ধ হইতে নির্গত একটী কন্যাকে পাইয়াছিল ৷ ৪৯ । ঐ কমনীয়া কন্য। মহানের গৃহেই বদ্ধিত হইতে লাগিল । র্তাহার মনে বিপুল প্রীতি এবং কন্যাদানচিন্তাও হইয়াছিল । ৫০ । বন্ধুগণ প্রীতিবশতঃ ঐ কন্যার নাম আম্রপালী রাখিয়ছিল। ক্রমে ঐ কন্যা বাল্য উত্তীর্ণ হইয়া যৌবন প্রাপ্ত হইল। ৫১ ৷ পিতা ঐ কন্যার বিবাহ দিতে উদ্যত হইলে, বৈশালিকগণ তাহদের পূর্বকৃত নিয়ম অর্থাৎ “কন্যা সজাগণের উপভোগ্য হইবে” এই নিয়মের ব্যতিক্রম সহ্য করিল না । ৫২ ৷ কন্যাট দুঃখসস্তপ্ত নিজ পিতার নিকট আসিয়া বলিল যে, যদি এইরূপ নিয়ম হইয়া থাকে, তাহা হইলে আমি গণেরই ভোগ্য হইব ? ৫৩ ৷ কিন্তু আমি স্বস্থানেই থাকিব এবং একজন থাকিতে অন্যের প্রবেশ হইবে না। প্রত্যহ পাচশত কার্ষপণ আমার পণ নির্দিষ্ট রহিল। ৫৪ ৷ সপ্তাহ অন্তর আমার গৃহে বিচয় অর্থাৎ অনুসন্ধান করিতে হইবে । অন্য সময় নহে । আমার এইরূপ নিয়মের ব্যতিক্রম যে করিবে, সে दक्षा झुन् ! 66 । ঐ কন্যার এইরূপ নিয়ম জানিয়া তাহার পিতার বাক্যানুসারে গণের তাহাই স্বীকার করিয়া আদরসহকারে দৃঢ় নিশ্চয় করিয়াছিল । ৫৬ ৷ তৎপরে উৎকৃষ্ট রত্ন ও আভরণে ভূষিত ঐ কন্যা সুবর্ণময় প্রাসাদে সমারূঢ় হইয়া দিন নির্দেশ করিয়াছিল । ৫৭ ৷
