পাতা:বোধিসত্ত্বাবদান-কল্পলতা (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ও৮১ ] তৎপরে একদিন কাচরানাল্পী কপিলের জননী ৰাদিগণমধ্যে শ্রেষ্ঠতাপ্রাপ্ত নিজপুত কপিলকে একান্তে বলিলেন। ৬১। হে পুত্র! তুমি বাদিগণের দর্পনাশ করিয়া দিগ্‌বিজয়ী হইয়াছ। কিন্তু দপান্ধ ও অতিদুর্জন শ্রমণগণকে পরাজিত কর না কেন, তাহাদের কেন ছাড়িয়া দিয়াছ ? ৬২ ৷ যে ব্যক্তি পরের উৎকর্ষে অধিরূঢ় হয় এবং প্রতিপক্ষের প্রতি ক্ষমাবান হয়, তাহাকে লোকে অক্ষম বলে এবং শীঘ্রই তাহার যশঃক্ষয় E I Nురి | কপিল মাতার এইরূপ কথা শ্রবণ করিয়া বলিলেন,— বিদ্বান পিতা আমাকে শ্রমণগণের সহিত বিতণ্ডা করিতে নিষেধ कब्रिग्नां८छ्म । ७8 । আমরা পুথির পাতা অবলম্বন করিয়া বিবাদ করিয়া থাকি, ইহা আমাদের দুজীবিকা। এই জীবিকা দ্বারা আমরা গুণবান ও মাস্তগণের মানহানি করি । ৬৫ ৷ গুরুজনের বিদ্বেষে দুঃসহ এই প্রচণ্ড পাণ্ডিত্যে ধিক্ । ইহাতে মহাজনের স্বখভঙ্গ করিতে উদ্যম করা হয়। ৬৬। যে বুদ্ধিতে কপটতা নাই, সেই বুদ্ধিই যথার্থ বুদ্ধি। যে সম্পদ লোত নাশ করে, তাহাই যথার্থ সম্পদ। যাহার দর্প নাই, তাহারই যথার্থ বিদ্যা হইয়াছে। যে শক্তি ক্ষমাশালিনী, সেই শক্তিই येषांर्थं ॰ख्रितः ।। ७१ ।। অতএব হে মাত: কাহারই সহিত বিদ্বেষ বা ৰিগ্ৰহ করা উচিত নছে। জগৎপূজ্য ও বিখ্যাতকীৰ্ত্তি ভিক্ষুগণের সহিত কোন মতে ৰিবাদ করা উচিত নহে । ৬৮ ৷ প্রমাণের উপর অবস্থিত ভিক্ষুগণকে কেহই বিজয় করিতে পারে না। উহাদের নৈরাত্ম্যবাদ কোনও বাদী খণ্ডন করিতে পারে নাই। ৬৯।