পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“oso cबांशांद्दे फ्रिद्ध । রত্ন, চম্পক, চামেলী এ সকল নামও প্রচলিত। বিবাহিতা স্ত্রী পতি-গৃহে নামান্তর গ্রহণ করেন। বিবাহের দিন কন্যা পতিগৃহে উপস্থিত হইলে গৃহ-দেবতার সম্মুখে দম্পতী উপবিষ্ট হয়েন। বরের মাতা ভঁাহার বধূর যে নাম রাখা স্থির করেন, তাহা এক পাত্ৰে চাল রাখিয়া তাহার উপরে অঙ্কিত করেন। পরে বির কন্যার কাণে কাণে সেই নাম বলিয়া দেন। জ্যেষ্ঠা পুত্ৰ-বধূর নাম সচরাচর লক্ষয়ী রাখা হইয়া থাকে, কিন্তু তাহার বিশেষ কোন নিয়ম নাই, তবে এই মাত্র বলা যাইতে পারে যে, স্বামীর নাম অনুসারে স্ত্রীর নাম রচিত হয়। স্বামীর নাম মহাদেব হইলে স্ত্রীর নাম পার্বতী, শঙ্কর হইলে উমা, কৃষ্ণ হইলে রাধা, বিঠোবা হইলে রুক্সা, রাম হইলে সীতা । কন্যার নাম যদি আবড়ী (আঙ্গুরী) থাকে, তবে আত্মারামের সঙ্গে বিবাহ হইলে তাহার নাম রাধা হইতে পারে, কেননা কৃষ্ণের আর এক নাম আত্মারাম । গুজরাটে অনেক সময় অবিবাহিতা কন্যার প্রতি “কুমারী’ ও বিবাহিতা স্ত্রীর প্রতি বধু শব্দের প্ৰয়োগ হয় । যথা, পার্বতী কুমারী-পাৰ্বতী বধু রুক্সিণী কুমারী-রুক্সিণী বধু বাই-শব্দ মৰ্য্যাদা-সূচক-স্ত্রীদের নামের প্রথমে কি শেষে ইহা যুক্ত হয় ; যথা,-সোনু বাই, আনা বাই, দুৰ্গা বাই, বাই রতন, বাই মানক ইত্যাদি। পারসীরা তাহদের পারস্যদেশীয় পুরাতন বীরপুরুষদের