S 8ከጋ” 6यांचाई ष्यि। পাইতে পারেন। এইরূপ তিন ভ্রাতার তিন ভগিনী থাকিলে তাহারা প্ৰত্যেকে আপনি আপন ভগিনীর বিনিময়ে এক এক স্ত্রী পরিগ্রহে সমর্থ হয়। এইরূপ বিবাহকে “সটা” বিবাহ বলে । কণবীদের মধ্যে স্ত্রী পুরুষ উভয়েই পরস্পরের সম্মতিক্রমে বিবাহ-বন্ধন হইতে বিমুক্ত হইতে পারে। স্বামীকে অর্থলালসার বশ করিতে পারিলে স্ত্রী আপনার অভিলষিত নায়কের নিকট গমন করিতে সমর্থ হয় । স্বামীর অভিমতি ভিন্ন পরপুরুষের সহিত সহবাস করিলে অনেক সময় স্বামী ক্রুদ্ধ হইয়া মাজিষ্ট্রেটের নিকট অভিযোগ উপস্থিত করে ; কিন্তু আইনঅনুসারে স্ত্রী দণ্ডনীয় নহে, তাহার নায়ককেই দণ্ড ভোগ করিতে হয়। কিন্তু এই সকল মকদম উপস্থিত হইবার পূর্বেই প্ৰায় পঞ্চােয়ত-কর্তৃক নিস্পত্তি হইয়া থাকে। এই সকল বিবাহসম্বন্ধীয় বিবাদে জাতীয় শাসন বিশেষ রূপে লক্ষিত হয়। জাতির পাঁচ জন মিলিয়া যে বিধান করেন তাহ উভয় পক্ষের শিরোধাৰ্য্য । স্ত্রী স্বামীকে পরিত্যাগ করিয়া যদি আর এক জনের সংসগে বাস করে-স্বামী স্বজাতীয় লোকদিগকে একত্ৰ করিয়া তাহদের নিকট আপন কাহিনী ব্যক্তি করেন। জাতির মত হইলে স্ত্রীকে স্বামীর নিকট প্ৰত্যপণ করিতে হইবে। এই আদেশ লঙ্ঘন করিলে তৎক্ষণাৎ সেই অপরাধী পুরুষকে डांडि হইতে বহিস্কৃত করা হয়, ইহা হইতে গুরুতর দণ্ড আছে কি ন সন্দেহ। জাতির অভিপ্ৰায়ে যদি স্থির হইল যে, পরস্ত্রীগ্রহণের দণ্ড-স্বরূপ ৫০০ টাকা দিয়া স্বামীর সম্মতি ক্রয় করিতে
