পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R বোম্বাই চিত্র। তাহারা আর কিছুই করিতে পারে না। এই সময়ে খাজানার টাকা লইয়া প্ৰস্তুত থাকিলে রায়ৎ নিজের জমি আবাদ করিয়াছে কি না-ফসল ভাল কি মন্দ হইয়াছে’-এসকল বিষয়ের তদারক। করিবার কোন আবশ্যক নাই। নূতন বন্দবস্ত করিবার নিয়ম এই যে, রায়ৎ নিজ যত্ন ও পরিশ্রমে যাহা কিছু উন্নতি সাধন করি।- য়াছে তাহ বিচারস্থলে আনীত না হইয়া অন্যান্য কারণে জমি ও ফসলের মূল্য বৃদ্ধি দেখিয়া খাজনার হার নিরূপিত হইবে। রায়তের লাভের প্রতি নিরপেক্ষ হইয়া খাজান বৃদ্ধি করিলে সে ভূমি কর্ষণ হইতে বিরত হইবে সুতরাং তা হাতে গবৰ্ণমেণ্টকেই ক্ষতিগ্রস্ত হইতে হইবে। রায়াৎ। অযথাবিধ খাজনা বৃদ্ধির আশঙ্কা না। রাখিয়া ইচ্ছামত ভূমির উৎকর্ষ সাধনে তৎপর থাকিতে পারে। অতএব কে না। স্বীকার করিবে যে রায়তাওয়ারী न्বস্তে সরকারী খাজনা আদায়ের যেমন সুবিধা, তেমনি তাহা আবাদ কাৰ্য্যের উন্নতি ও কৃষকের শ্ৰীবৃদ্ধি সাধনের নিদানভূত। রায়ৎওয়ারী বন্দাবস্তে নিম্নলিখিত চারিটি প্রধান নিয়ম यूग्ने হইবে। (১) প্রত্যেক রায়তের সহিত গবৰ্ণমেণ্টের পৃথক্ বন্দবন্ত। (২) ত্ৰিশ বৎসর, কি অন্য কোন নিয়মিত কালের জন্য ইজারা দান—সেই ইজারার অন্তর্গত সমুদয় অথবা কিয়দংশ ভূমি রায়াৎ ইচ্ছামত বৎসরের শেষে ছাড়িয়া দিতে পারে। কিন্তু খাজানা দিবার ত্রুটি না হইলে গবৰ্ণমেণ্টের ऊांश्iएड झूठश्°ों করিবার অধিকার নাই।