পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छुकांद्रांभ । లి? এ তব দুৰ্দশা হেরি হৃদি দহে দুখে, छ् िछ् िछ् ि७कथl ट्रांद्र ग्रांनि९ न भू८थ । তুকা কহে “হে সুন্দরি, পতি যদি চাও, প্ৰণয়ী কতই পাবে, কেন তবে আমারে মজাও।” তুকারামের চৌদ্দ জন শিষ্য ছিল—তাহাদের মধ্যে আনেকেই রামেশ্বর ভটের ন্যায় প্রথমে তাহার বিদ্বেষী, অবশেষে তাহারে গুরুরূপে গ্ৰহণ করিয়া তাহার পদানত হইয়াছিল। এই শিস্যবর্গের মধ্যে শিবাজী নামে লোহাগ্রামবাসী এক জন কাংস্যকার ছিল। এই রূপ কথিত আছে যে, সে অত্যন্ত কৃপণ ও তুকারামের একজন দ্বেষ্ট ছিল, কিন্তু কালক্রমে সে এরূপ তুকাভাক্ত হইল যে, সকল কাজ কৰ্ম্ম ছাড়িয়া সেই সাধুর সহবাসে দিনপাত করাই তাহার এক মাত্র ব্যবসায় হইল। কাৎস্যকারের স্ত্রী স্বীয় পতির এইরূপ ভাব পরিবর্তনে রুষ্ট হইয়া তুকারামকে এই অনিন্টের প্রতিশোধ দিতে কৃতনিশ্চয় হইল। সে এক দিন তুকারামকে নিমন্ত্রণ পূর্বক আপনার গৃহে আনাইয়া স্নানের সময় এমন উষ্ণ জল তাহার গাত্রে ঢালিয়া দিল যে তাহাতে তাহার সর্বশরীর দগ্ধ হইয়া গেল, এবং তিনি জ্বালা নিবারণের জন্য কাতর স্বরে বিঠোবার স্তুতি আরম্ভ করি।-- লেন। এই অগ্নিপরীক্ষাকালে তুকারামের অসামান্য ধৈৰ্য্য ও সহিষ্ণুতা দেখিয়া কাংস্যকারপত্নীর কঠিন হৃদয় ও দ্রবীভূত হইল, এবং সেও তাহার পতির অনুবৰ্ত্তিনী হইয়া তুকারামের সেবায় নিযুক্ত হইল।