পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Stro cवांचाई ष्यि। তাহার সকলি যে বরুণদেবের ভোগে আইসে তাহা নয়। নারিকেল নিক্ষিপ্ত হইবামাত্র একদল কুলী তাহ সঁাতার দিয়া ধরিতে যায় ও কাড়াকড়ি করিয়া যে পারে বিরুণের ধন লুণ্ঠন করিয়া আনে। সমুদ্র তাহাতে বিরক্তি প্ৰকাশ করেন নাবরং অনেক সময় স্বয়ং উন্দার তরঙ্গ হস্তে তাহা কাঙ্গালীদের বিতরণ করেন। এদিকে ময়দানে মেলা বসিয়া যায়। মহাধুম। কোথাও খেলনা বিক্রী, কোথাও মিষ্টান্নের দোকান বসিয়াছে, কোথাও বা একদল পাল ওয়ানের মল্ল যুদ্ধ চলিতেছে ও মধ্যে মধ্যে জেতার প্রতি দর্শকমণ্ডলীর সাবাসাধ্বনি উত্থিত হইতেছে। কোথাও একদল নৰ্ত্তকী নৃত্য করিতেছে। কাঙ্গালীরা ভিক্ষা আদায়ের জন্য কত প্রকার ফন্দী করিয়া বেড়াইতেছে। ওদিকে একজন গণক ঠাকুর হাত দেখিয়া শুভাশুভ গণিয়া দিতেছেন ; তঁাহার ভাবভঙ্গী দেখিলে বোধ হয় যেন সত্যই দৈব শক্তি র্তাহাতে মূৰ্ত্তিমতী । অন্যত্ৰে নাগরদোলায় বালকেরা ঘুরপাক দিতেছে। নানাদিক হইতে লোকের যাতায়াতসকলেই দু দণ্ডের জন্য আমোদ আহলাদে যোগ দিতে তৎপর। এতদ্ভিন্ন দোলযাত্রা-গণেশ চতুর্থী, নাগপঞ্চমী, গোকুলাষ্টমী, রামনবমী প্রভূতি আর যে সকল श्नि, नव यांछ डां ठू আর কত বলিব ? দোলযাত্রার (হোলির) যে আবীর ক্রীড়া নৃত্য গীত তাহ সর্বত্রই সমান, বর্ণনার আবশ্যক করে না । মহলাররাও গাইকওয়াড় অত্যন্ত হোলিভক্ত ছিলেন । প্রবাদ এই যে তিনি একবার হাতির উপরে এক ক্ষুদ্ৰ কামান রাখিয়া