পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ । এলিফাণ্টা । এলিফাণ্টা གར་བ་} যিনি বোম্বায়ে বেড়াইতে আসিয়াছেন ঘারপুরী তিনি গজদ্বীপ (এলিফাণ্টা) না দেখিয়া যেন বাড়ী না ফেরেন। এলিফাণ্টার অপর নাম ঘারপুরী। এই দ্বীপে যে সকল গুহা মন্দির আছে তাহ প্ৰস্তরময় পাহাড় খুন্দিয়া নিৰ্ম্মিত । চতুৰ্ম্মন্দিরের মধ্যে একটীিই প্রধান তাহাই বিশেষ দ্রষ্টব্য। আপলো বন্দর হইতে ষ্টীমারে করিয়া এলিফাণ্টা দ্বীপ একঘণ্টায় যাওয়া যায়। বন্দর বোটে করিয়া গেলে আর একটু বেশী সময় লাগে। এই রকম একটা বোটে অনুকুল বায়ুভরে পাল তুলিয়া যাওয়াতে আরাম বটে। কিন্তু বাতাস বন্ধ ও স্রোত প্রতিকূল হইলে বোটে যাওয়া আসা অনেক ঘণ্টার ধাক্কা । যাত্রীদের সুবিধার জন্য বড় বড় পাথর ফেলিয়া সমুদ্রতীর হইতে গুহামুখ পৰ্য্যন্ত এক সোপান পথ প্ৰস্তুত কিন্তু ভাটার সময় নৌকা কাছে ঘেঁসিতে পারে না-তীর হইতে অনেক দূরে রাখিতে হয়। নামিবার স্থানে পূর্বকালে একটি হস্তীর বিশাল পাষাণ প্ৰতিমূৰ্ত্তি ছিল তাহা হইতেই পোর্তুগীস লোকেরা এই দ্বীপের নামকরণ করিয়াছে। দ্বীপে এই প্রতিমুক্তির চিহ্নমাত্রও এইক্ষণে দৃষ্ট হয় না, তাহার ভগ্নাবশিষ্ট পিণ্ড DDDDuBB DDDBD uDDBB BDD DBBBYSS SBELSS স্পরা হইতে উপরে উঠিয়া গুহামন্দিরের সম্মুখস্থ প্রাঙ্গণে *