পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऊान्नउदशैंध्न छेशब्राञ्ज । NOKO স্পর বিদ্বেষ ভাব, তাহ পৃথিবীর সকল স্থানেই छूछे श्न। शूरुकई श्छेक-बनडिब्र জন্যই হউক।-বাণিজ্য ব্যবসার উদ্দেশেই হউক—যে কোন কারণে এই দুই জাতি একত্রিত হয়-শ্বেতাঙ্গ পুরুষ আপনার শ্রেষ্ঠতার পরিচয় দিতে ত্রুটি করেন। DDS SDDDDB DBB DDBD DBD DBBBBBD DBDDB BBBBBDD BK BDDDS ঘাটে বদ্ধ করিয়া রাখেন। বৈদিক কালে আৰ্য্য ও দাসু্যদের মধ্যে এই কারণেই বিশেষ বিদ্বেষ লক্ষিত হয়। এই বৰ্ণভেদের সঙ্গে সঙ্গে ইংরাজ ও ভারতবাসীদিগের মধ্যে ভাষা, ধৰ্ম্ম, আচার ব্যবহার বিষয়ে সম্পূর্ণ বিভিন্নতা। এই জাতিগত বৈষম্য হইতে বিদ্বেষ ভাব উৎপন্ন হওয়া স্বাভাবিক। এ ভাব যে কোন কালে সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হইবে তাহার কোন চিকু দেখা যায় না। দ্বিতীয়তঃ, ইংরাজেরা এদেশে চারি দিনের যাত্রী, কতক দিন বাস করিয়া টাকা করিয়া স্বদেশে চলিয়া যান। ইউরোপ ও এদেশের মধ্যে যাতায়াতের এক্ষণে যেরূপ সুবিধা হইয়াছে তাহাতে ভারতবর্ষের উপর ইংরাজদের টান থাকিবার অল্পই সম্ভাবনা। পূর্বে এক এক জন ইংরাজের দেশীয়দের উপর সময়ে সময়ে বিলক্ষণ মমতা দেখা যাইত-তাহার কারণ এই, তঁাহারা ভারতবর্ষে অধিক কাল বাস করিয়া এদেশকে স্বদেশতুল্য জ্ঞান করিতেন। কিন্তু এক্ষণে আর সে ভাব নাই। ইংরাজেরা এখানে প্ৰবাসীর মত থাকিয়া চলিয়া যান। দেশ ভ্ৰমণে দুই চারি দিনের জন্য যাহার সহিত দেখা সাক্ষাৎ হয় তাহার সহিত বিশেষ সখ্যতা সচরাচর ঘটে না। “নানা পক্ষী এক বৃক্ষে, নিশিতে বিহরে সুখে, প্ৰভাত হইলে দশ দিকেতে গমন বিশেষতঃ ইংরাজদের যেরূপ স্বভাব তাহাতে র্তাহারা বিদেশীয়দের প্ৰিয়পাত্র কখনই হইতে পারেন না। ইংরাজের যখন বিদেশে ভ্ৰমণ করেন তখন তঁহাদের ‘জনবুল ভাব সকলেরই অপ্ৰীতিকর হইয়া উঠে। স্বকীয় রীতি-নীতি হইতে যাহা ভিন্ন তাহা ইংরাজের চক্ষে নিতান্ত ঘূণাস্পদ । তাহার সেই ‘রোষ্টৰীফ’ ও বিয়ারমদ্য ভিন্ন প্যারিসের উৎকৃষ্ট হোটেলেও তৃপ্তি হয় না। ইংরাজেরা পৃথিবী জুড়িয়া আপনাদের রাজত্ব বিস্তার করিতেছেন, কিন্তু আশ্চৰ্য্য এই যে, তঁাহারা তাহাদের সঙ্কীর্ণ দ্বীপোচিত ক্ষুদ্রভাব পরিত্যাগ