পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R cदांशांद्रे फ्रिद्ध । পরম ভক্ত ছিলেন ও তথায় তঁাহারা সর্বদাই তীর্থ করিতে যাইতেন । এইরূপ জনশ্রুতি যে, বিশ্বম্ভর নামে তঁাহার কোন এক পূৰ্বপুরুষ বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে তঁাহার মাত ভঁাহাকে চিরন্তন প্রথানুসারে পণ্ডরপুরে তীর্থযাত্ৰা করিবার উপদেশ দেন। সেই উপদেশক্রমে বিশ্বম্ভর মাসের মধ্যে দুই বার তথায় যাত্ৰা করিতে ব্ৰতী হইলেন । এইরূপে ১৬ বার তীর্থ দৰ্শন করিবার পর একদা রাত্ৰিতে ভঁাহার স্বপ্ন হয় যে, বিঠোবা দেব ও রুক্সাইদেবীর স্বয়ন্থ মূৰ্ত্তি দেহু গ্রামের এক আত্ম বনে নিহিত আছে—তুমি গিয়া তাহা উদ্ধার কর—আর তোমার পণ্ডরপুরে তীর্থ পৰ্য্যটনে যাইতে হুইবে না। পরে বিশ্বম্ভর তাহা উদ্ধার করিয়া দেহু গ্রামে ইন্দ্ৰায়নী নদী তীরে এক ক্ষুদ্র মন্দির প্রস্তুত করিয়া যথাবিধি সেই মূৰ্ত্তিদ্বয় প্রতিষ্ঠা করেন। সেই অবধি বিঠোবা-দেব বিশ্বম্ভরের কুল-দেবতা হইলেন। তুকারাম, বহেলাৰ্জীর তিন পুত্রের মধ্যে মধ্যম পুত্র। তাহার মাতার নাম কণিকাই । বহেলাৰ্জীর বৃদ্ধাবস্থায় তিনি তঁাহার জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ সা ও জীকে সংসারের ভার অর্পণ করিবার প্রস্তাব করেন কিন্তু সা ওজী এক জন ভগবদ্যুক্ত পুরুষ, সংসারে বীতরাগ, কাজেই তুকারামের উপরেই কৰ্ম্মকাজের সমস্ত ভার ন্যস্ত হইল। তখন তঁহার বয়ক্রম ১৩ বৎসর-কতক কাল পৰ্য্যন্ত তিনি সাংসারিক ব্যাপারে ব্যাপৃত থাকিয়া পিতামাতার সন্তোষ সাধন করিলেন। তঁহার দুই পত্নী ছিল-রখুমাই ও জীজাই । কনিষ্ঠ পত্নীর স্বভাব কিছু কর্কশ ছিল ও তিনি তঁাহার স্বামীর বৈরাগ্য