পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম । ' سياه لا সকল কলহপ্ৰিয় ভিক্ষুদল সমাগত হইয়াছে, ইহাদের সহিত কিরূপ ব্যবহার করিব ? বুদ্ধদেব কহিলেন :- “ইহাদিগকে ভৎসনা করি ও না-কর্কশবাক্য কাহারে ভাল DDDSDD DDD S STTDDBYD SBBB SieBBD BDS SBDS S SBB পক্ষের কথা শুনিয়া ইতিক দ্ৰব্য স্থির করা অসম্ভব । উভয় পক্ষের দোষগুণ প্ৰণিধানপুরঃসর বিচার করা মুনির লক্ষণ ।” কুলস্ত্রী প্ৰজাপতি আসিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন- এইক্ষণে কি করা কীৰ্ত্তব্য ? বুদ্ধদেব উপদেশ দিলেন, “উভয় দলকেই গ্ৰাসাচ্ছাদন দিয়া পরিতুষ্ট কর-কোন এক দলের প্রতি পক্ষপাতী হইও না।” উপালী জিজ্ঞাসা করিলেন,-ইহাদের কলহের ব্যাপার তদন্ত না করিয়া কি ইহাদের মধ্যে সন্ধিস্থাপন বিধেয় ? বুদ্ধ কহিলেন-“না, এরূপ হইতে পারে না । অনুসন্ধান দ্বারা ইহাদের দোষ গুণ বিচার করিয়া এর শেষ পৰ্য্যন্ত তলাইয়া না দেখিলে সন্ধিস্থাপনের উপায় নির্ণয় করা অসাধ্য। মৌখিক সন্ধি কোন কাৰ্য্যের নহে-অন্তরের সহিত পরস্পরের দোষ মাজজনা না করিলে স্থায়ী ফল প্ৰত্যাশা করা বৃথা । এক মৌখিক সন্ধি-অন্য যে আন্তরিক সংখ্য-বন্ধন, তাহাই প্ৰকৃত সন্ধি।” এই বলিয়া তিনি দীর্ঘায়ুর গল্প বলিলেন : * পুরাকালে কাশীতে ব্ৰহ্মদত্ত নামক এক প্ৰবল প্ৰতাপ নরপতি ছিলেন । তিনি দীৰ্ঘেতি নামক কোশল রাজের সহিত যুদ্ধ করিতে কৃতসঙ্কল্প হইলেন। কারণ তিনি মনে ভাবিলেন