S. Kuy ঘিরিয়া দাড়াইলেন। বুদ্ধদেব আমাকে দেখিয়া 内 করিয়া কহিলেন, “সদাচার শুদ্ধাচার পুণ্যাবলে হীনবৰ্ণও ব্রাহ্মণ হয়ব্ৰাহ্মণত্বের প্রকৃত লক্ষণ তাহাই।” জন্মিয়াই ব্ৰাহ্মণ হয় না, কৰ্ম্মগুণেই প্ৰকৃত, ব্ৰাহ্মণ হওয়া যায়-বৌদ্ধশাস্ত্রে এইরূপ ভুরি ভুরি বচন প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। বুদ্ধদেব মাতঙ্গের গল্পে বলিয়াছেন -“মাতঙ্গ চণ্ডাল নিজ কৰ্ম্মগুণে ব্ৰহ্মলোক প্ৰাপ্ত হইয়াছেন। জন্মিয়াই কেহ চণ্ডাল হয় না-জন্মিয়াই ব্ৰাহ্মণ হয় না-নিজ কৰ্ম্মগুণেই ব্ৰাহ্মণ-নিজ কৰ্ম্মদোষেই চণ্ডাল ৷” (সূত্ত নিপাত ) । “তিনিই ব্ৰাহ্মণ যিনি সত্য, প্ৰেম, ক্ষমা, দয়া অভ্যাস করেন -যিনি সংযমী ও জিতেন্দ্ৰিয়, অজ্ঞান ও পাপ-কলঙ্ক হইতে বিনিৰ্ম্মক্ত।” (ধৰ্ম্মপদ)। কিন্তু ইহা হইতে মনে করিবেন। না যে, বুদ্ধদেব জাতিভেদ প্রথা উন্মুলনা করিয়া সমাজ সংস্কারে সচেষ্ট ছিলেন। সমাজের মধ্যে যাহারা পিছাইয়া পড়িয়াছে, তাহাদের উদ্ধারের চেষ্টা, হীনবৰ্ণকে উন্নত করিবার চেষ্টা, অথবা সামাজিক কুরীতি কুসংস্কার সংশোধন চেষ্টা, ইহার কোন লক্ষণ দেখা যায় না । সমাজ সংস্কার তাহার ধৰ্ম্মপ্রচারের অঙ্গীভূত ছিল না। রাজ্য ও সমাজ যে অবস্থায় থাকুক না কেন, DDuD D DBBBDBDY DBBD DBBBD BBDDBDBSDDBD BDBDBSDDD কোন ক্ষতিবৃদ্ধি নাই। তিনি আপনার সঙ্ঘ-নিয়ম রক্ষা করিয়া চলিলেই হইল। ব্ৰাহ্মণের প্রতি সম্মান প্ৰদৰ্শন, ও फ्रांङ्कीcर्भन्न अष्टाद्य निग्रम व्रकाश डिफूद्रा श्ख्एक° कब्रिcङन মা-তবে এই মাত্র বলা যাইতে পারে যে, বৈদিক আচার ক্রিয়া
